বিভূতিভূষণের অপ্রকাশিত দিনলিপি | Bibhutibhushaner Aprokashita Dinalipi

আর প্রকৃতির তো ফ্থাই নেই | আধুনিক বাঙগা সাহিত্যে বিুততিতূবণ নেই তো প্রকৃতি। কোথাও জ্যোতিবিদ্বের মত লিখেছেন আনোর Seta | “পাহাড়ের মাথায় নক্ষত্র উঠেচে--হাউই বাজির মত একটা trail ৮1826) : খসে পড়ল । কোথা ও লিখছেন ভূতাত্বিকের মত পাথরের নাম-ধায়। “পাথরের ওপরে PRET | সেখান থেকে পাহাড় দেখা যাচ্ছে, ACA দুর পাথরে যেন বীধানো -কোয়াটজাইট। Hematite-quartzite |= কিছুই আর ate atafa ‘cay তার পা ধ্বনি” । তার বাশীর aca তখনই সাড়া জেগেছে। বিভূতিজ্ূযণ বিপুল এই বিশ্বমন্দিরেরই scat | | নীল আকাশ তলে সেই বনকলমীর ঝোপে ফুটস্ত বনকলমী Ba ঢেখে স্তব্ধ হয়ে দাড়িয়ে রইলুম--যেন এ মহাপবিত্র দ্বেবায়তন।' দবিনলিপিতে প্রকৃতিতে, প্রেমে, ঈশ্বরে AR বিশ্ববানী পুরোহিতেরই বিচিত্র পরিচয় ছড়ানো | দুই হাডনন লিখেছিলেন, প্রকৃতিকে আমার একটুও অপরিচিত লাগে না। কারণ, মাথার ওপর এঁ নীল আকাশ, এঁ caty-citel মাটি, গ বাতাস, এ বৃষ্টি, এ ঘান আর এ নক্ষত্র, এ গাছপাল| আর এ পণ্তপক্ষী কিছুই আমার অপরিচিত নয়। কারণ, আমি ওদ্বেরই একজন | ‘The blue sky, the brown soil beneath, the grass, the trees, the animals, the wind and rain, and stars are never Stranger to me ; for I am in and{ofand 2 am one With them,’ (Hampshire Days) বিভূতিতূষণেরও মনে হয়, এই প্রকৃতির সঙ্গে, গাছপালার ace, পাখির গানের সঙ্গে ATT যোগ আছে; তাই এত ভাল লাগে। গ্রামপ্রান্তের সন্ধ্যাচ্ছায়াচ্ছন্ন বেণুবনশীর্ষের ছবিকে চেয়ে Sta মনে হয়েছে, se দিনের কত স্বৃতি, মায়ের কত ব্যথা, faa, ইন্দির ঠাকরুন--কত কী তাঁর সঙ্গে জড়ানো | ‘are বৈকালে হাট থেকে এসে কুণির মাঠে গিয়ে অনেকক্ষণ বসলুম। "ঝোপের মাথায় মাথায় ফি নতুন কচি লতা সাপের মত থাড়া হয়ে গেছে।