যুগান্তর [সংস্করণ-৩] | Jugantar [Ed. 3]

বই থেকে নমুনা পাঠ্য (মেশিন অনুবাদিত)

(Click to expand)
প্রথম পরিচ্ছদ ১১ we পড়িযত দিলেন না। ইতিমধ্য Gas হইতে গৃহিণী, কালীতার! প্রভৃতি নহিলাগণ feasts অভ্যর্থনার oa বহির্ছণারে tina উপস্থিত। বিজয়াকে দেখিয়াই sal stent ডাক ছাড়িয়৷ কীদিয়া উঠিলেন “ওরে বিজয়ী কি সাজ সেজে বাপের বাড়ী আস্চে রে!” বিজয়৷ এতক্ষণ শোকের উচ্ছ্বাস অনেক পরিনাণে সংবরণ করিয়া রাখিস্তাছিলেন, আর পারিলেন না; মাতৃদমা ভ্রাতৃজায়ার areca মস্তক রাখিয়৷ কাদিতে লাগিলেন। এই দৃপ্ত দেখিয়া ধীর স্থির প্রবীণ তর্কভূষণ মহাশয়ও আর দীড়াইতে পারিতেছেন না; আবেগে সর্ব্শশরীর কাপিতেছে, আর চক্ষের জল রোধ করিয়৷ রাখা ভার; কঠোর প্রতিজ্ঞাতে ওঠাধর দংশন করিতেছেন এবং এ শোকের দৃপ্ত হইতে অপর দিকে মুখ: ফিরাইয়াছেন। অবশেষে কিঞ্চিৎ বিরক্তি-হুক স্বরে বলিলেন ;--“আঃ বাহিরে কারাকাটি কেন ? বাড়ীর ভিতর লইয়া যাও ।” ক্রমে শোকের স্রোত বিয়া অন্তঃপুর মধ্যে গেল। বধূপগুলি ভিতর বাটার দ্বারে আসিয়৷ অপেক্ষা করিতেছিলেন; তাঁহারাও সেই ক্রন্ানে যোগ দিলেন। কয়েক মিনিট সে অন্তঃপুরে শোকাশ্রু ও আঙনাদ ভিন্ন আগর কিছুই রহিল না। তর্কভূষণ মহাশয় চণীমওপে উঠিয়া “তারা?” বলিয়৷ একটা দীর্ঘ নিশ্বাস ফেলিয়া স্বস্থানে fist বসিলেন। কিন্তু তাহার আরক্ত নেত্রদধয় ও বীর গম্ভীর মুখের প্রতি দৃষ্টিপাত করিয়৷ কিযুৎকাল কাহারও কথা কহিতে সাহস হইল না; সকলেই নিস্তব্ধ। এদিকে ভূত্যদিগকে বিজয়ার জিনিষপত্র অস্তঃপুরে aka যাইতে আদেশ কবিবার পূর্বেই গোবিন্দ নামে তর্কভূষণ মহাশয়ের স্বগ্রামবাসী একটা ছাত্র মোটগুলি বহিয়৷ ভিতরে maa গেল; এবং বিজয়ার চরণে ate Rea পদধূলি লইল। fea সেই শোকাশ্রুর মধ্যেও একবার জিজ্ঞাসা করিলেন,



Leave a Comment