সব হারানোর দেশে [সংস্করণ-২] | Sab Haranor Deshe [Ed. 2]

বই থেকে নমুনা পাঠ্য (মেশিন অনুবাদিত)

(Click to expand)
সব হারানোর দেশে করে' বাড়িতে বসে” থাকলেই সেরে ওঠা যায় না। গরম দেশের লোক এখানে এসে এত ভোগে না ঠা লেগে; অথচ উচিত ছিল স্বাভাবিক প্রতিরোধশক্তি এদেরই বেশী হওয়া | বাসে ট্রেনে সদাসর্বদ। হাঁচি আর কাশি শুনতে হয়। ট্রেনের কামরার দৃশ্য অনেক সময়ে প্রায় হাস্যকর; আট-দশজন লোক মুখোমুখি বসে' আছে খবর-কাগজের আড়ালে নিজের নিজের ব্যক্তিগত ক্ষুদ্র grt; ছ'একজন হয়তো চোখ বন্ধ করে! ধ্যান-মগ্ন। অখণ্ড নিঃশব্দতা। হঠাৎ একজন পকেট থেকে রুমাল বা”"র Sta সাড়ম্বরে সজোরে অনেক্ষণ ধরে” নাক ঝাড়লেন, কাচের শাশিগুলি ঝনঝন করে” উঠলে যেন ভয়ে কাপতে কাপতে। সত্যি, এই প্রক্রিয়াটার বিবিধ শব্দগগুলি মোটেই শ্রুতি-সমুখকর নয়, এবং অনবধানী ছুর্বলচিত্ত ব্যক্তি চমকে? উঠলে আশ্চর্য হবার কিছু নেই। কিন্ত প্রসারিত 'টাইম্‌স* বা 'ইভনিং fate’ sical এতটুকু ACTA না, ধ্যানস্থ ব্যক্তির চোখ রইলো নিমীলিত। এই নাক ঝাড়া ব্যাপারটাকে এরা মেনে নিয়েছে নিতান্ত প্রয়োজনের দায়ে। কিন্তু আঘাত লাগে তাদের মনে যাদের দেখে ভাল লেগেছে যে এরা জোরে কথা কয় না বা সশক্দে চা খায় না। শুধু সে সর্দি-কাশিতে এরা বেশী ভোগে তাই নয়, শীতও যেন এদের অনেককে বেশী কষ্ট দেয় আমাদের চেয়ে। আমরা যখন বেশ আরামে চলাফেরা করি, am বলবে ১২



Leave a Comment