For Complaints/Suggesstions related to this material, please clickHere
বই থেকে নমুনা পাঠ্য (মেশিন অনুবাদিত)
(Click to expand)আসিলেন, মহাকবি কালিদাস আমসিলেন, নৈষধ-তভারবি-বাণ-মাঘ-
ভবভূতি-শ্রীহর্য দেখ! দিলেন--কাব্য ও নাটকের নবতম রসের সমন্ধান
তাহার! পাইলেন । একান্তভাবে কোনো শৈশবের মধ্য দিয় তাহাদের
জীবন সেদিন চিহ্নিত হয় নাই অতএব শৈশবযোগ্য কোনে সাহিত্যও
তাহাদের জন্য রচিত হইত না; গার্হস্থ্য আশ্রমে প্রবেশের পূর্বেই
তাহারা সর্ববাঙ্গীণ মানসিক প্রৌঢত্ব অর্জন করিতেন। শিশুদের জন্য নির্দিষ্ট zea যদি কিছু দেখা দিয়া থাকে, তবে
তাহা পণ্ডিত. বিষ্ণু শম্মার “পঞ্চ-তন্ত্রগ। পঞ্চ-তন্ত্রের কাল সম্পর্কে
কোনও নিশ্চিত মীমাংসা! হয় নাই-_সম্ভবতঃ গুপ্তযুগের কোনো এক
সময়ে ইহার আবির্ভাব । দাক্ষিণাত্যের “মিহিলারোপ্য” বা “মহিলা-
রোপ্য” নগরে অমরশক্তি নামে রাজা ছিলেন; তাহার তিনপুত্র--
বসুশক্তি, উগ্রশক্তি ও অনেকশক্তি। ইহাদের মেধাহীনতা এবং
বিদ্যায় অমনোযোগ দেখেয়। রাজা চিন্তিত হইলেন। ব্রাহ্মণ fags
অগ্রসর 225, তিনি রাজকুমার শিক্ষার ভার লইলেন এবং পাঁচটি
অধ্যায়ে বিভক্ত পঞ্চ-তন্ত্র রচনা করিয়া গল্পের ছলে কুমারত্রয়কে
সর্বববিষয়ে Wifes করিয়] তুলিলেন। পঞ্চ-তন্ত্র জীবজন্ত ও মানুষের জীবনকে আশ্রয় করিয়। একাধারে
আনমন্দ ও উপদেশ পরিবেষণ করিয়াছে। ইহার পাশাপাশি আমরা
বৌদ্ধ 'জাতক”-সাহিত্যকেও দেখিতে পাই । “জাতক” বৌদ্ধ arin
শিক্ষা দিবার জন্যই সংকলিত--কালের বিচারে পঞ্চ-তন্ত্র হইতেও
প্রাচীন। কিন্তু ইহাদের বহু গল্পই এক-_-বোৌদ্ধ শ্রমণ ও ব্রাহ্মণ
পণ্ডিত নিজেদের উদ্দেশ্য অনুযায়ী গল্পগুলিকে ব্যবহার করিয়াছেন।
ইহ] হইতে বোঝা যায়-বৌদ্ধ ও ব্রাহ্মণ দেশের প্রচলেত লোক
কথা হইতে প্রয়োজনমত এগুলিকে আহরণ করিয়৷ লইয়াছেন ৷ “কেউ
তাকে বইয়ে বইয়ে দিয়েছেন Gea পথে, কেউ বা প্রবাহিত
করেছেন নিরঞ্জনার খাতে” ১ এই ধারারই অনুসরণ sfaal আরো ১। “সাহিত্যে ছোট AH’ পৃ: ৩৭