নীল বিদ্রোহের জার্মান পুরোহিত | Nil Bidroher German Purohit

একটানা বলে চলে | কিন্তু আজ যেন ওর কোন কিছুতেই মন লাগে না। মনটা সেই সেই একজায়গাতেই পড়ে রয়েছে। চেষ্ট! করেও কিছুতেই একটা বিন্দুতে কেন্দ্রায়িত করতে পারছে ন।। শিবনিবাসের ঘাটের হঠাৎ সন্ধ্যা, রাস্তার ওপরের আকাশ থেকে গাছের পাতায় পাতায় আর ক্ষেতের ৰুকে ঝরে পড়া চন্দন-রঙা জ্যোৎস্না , সব ছাপিয়ে বারবার ভেসে উঠছে শুধু একটা মুখ, যা ওকে অস্থির করে তুলেছে | "চুপচাপ বসে আছিস যে ৷ খাচ্ছিস না কেনে? -এমনি । ক্ষিদেটা তেমন জোর লাগে নি। “হাটে কিছু খেয়েছিস নাকি?! —ai, কিনে তো কিছু খাইনি । তোর দেওয়া ফলার-ই খেয়েছি | OTS সন্ধ্যের ঝোকে । শরীর খারাপ করে নি তো? কথাটা শেষ করে তাড়াতাড়ি এগিয়ে এসে ওর কপালে হাত রেখে না বলে,-_-না, শরীর তো ঠাণ্ডাই দেখছি। খেয়ে দেয়ে উঠে মেঘাই একবার ভেবেছিলে৷ চণ্ডীমণ্ডপটা ঘুরে শাসবে। নটবর গণপতি ফিরেছে feat খোঁজ করবে। কিন্ত খাওয়া দাওয়া সেরে DATTA যেতে আর ইচ্ছা! করে না। পরেশ নায়েকের মেয়ে মনের মধ্যে যে ঘোর লাগিয়ে দিয়েছে, সেটা যেন ইচ্ছে যায় ANY জাগিয়ে রাখতে | নটবর আর গণপতির কাছে গেলে সেই তো একই গল্প। কদমতলীর ঘাটের কোন্‌ ডেরাতে নতুন মেয়ে মানুষ এসেছে, বারাসাত, বসিরহাট অথবা বর্ধমানের মহাজন টুলি থেকে; কিংবা পুরোন কোন্‌ নষ্ট মেয়েটাই আজ একেবারে নতুন হয়ে ওদের চোখে রঙ ধরিয়েছে। তারই কাহিনী । আজ আর ভালো লাগে না মেয়েমানুষের আদিরসের কেচ্ছা WATS | ঘরে গিয়ে শুয়ে পড়ে মেঘাই । ছিটে বেড়া নিজে হাতে কেটে জানাল] করে নিয়েছে। সেই জানলাটা দিয়ে অনেকটা দূর পর্যন্ত নজরে ACH | CANS শুয়ে শুয়ে তাকিয়ে দেখে হাল্কা চাদের আলো বেশ গাঢ় ১২