ঔষধ পরিচয় [সংস্করণ-৯] | Ousadh Parichay [Ed. 9]

বই থেকে নমুনা পাঠ্য (মেশিন অনুবাদিত)

(Click to expand)
ze কথায় যত সংক্ষেপে বলা যায় কার্যতঃ, তত mia ares । হোমিও- প্যাথির প্রথম কথা-__রোগী অর্থাৎ হোমিওপ্যাথি কোন রোগের নাম ধরিয়|সেইমত চিকিৎসার ব্যবস্থা কর| সমীচীন বোধ করে না। কারণ তাহার মতে ভিন্ন চরিত্মে রোগও ভিন্ন হয়। অতএব প্রত্যেক রোগীকে ব্যক্তিগত ভাবে দেখিয়া caw ব্যবস্থা যুক্তিসঙ্গত | বাহিরের দুষিত বাষ্প বা বিষাক্ত জীবাণুকেও সে রোগের কারণ বলিয়া গ্রাহ করে না। তাহার রোগ শারীরিক ব্যাপার ace, এবং শরীরের প্রত্যেক অণুপেরমাণুর উপর ক্ষমতা বিস্তার করিয়া যাহ! তাহাদিগকে wii সাধনে সঞ্জীবিত রাখিয়াছে সেই জীবনীশক্তি বা সজৈব-প্রকতি যখন বিশৃঙ্খল হইয়া পড়ে বা তাহার স্বাভারিক নিয়মের যখন ব্যতিক্রম ঘটে, তখন সেই বিশৃঙ্খলা] বা ব্যতিক্রমের অভিব্যক্তিকেই রোগ বলা ext দ্বিতীয়তঃ হোমিওপ্যাথি স্বীকার করে, দেহ এবং জীবনীশক্তি ছাড়! আমাদের মধ্যে আরও একটি জিনিয আছে যাহাকে আমর] 'আমি'বলি । এই “আমির ইচ্ছাতেই আমরা দেহ ধারণ করি এবং তাহাকে বাহিরের উৎপাত বা উপদ্রব হইতে রক্ষা করিয়া স্শৃঙ্খলভাবে পরিচালিত করিবার জন্তু যে শক্তি নিয়োগ করি তাহার নাম জীবনীশক্তি। এই শক্তি কেবলমাত্র তথনই বাধাপ্রাপ্ত হয় যখন আমি অসংযত বা উচ্ছৃঙ্খল হইয়া পড়ি। তৃতীয়তঃ হোমিওপ্যাথি বহু গবেষণা করিয়া এই সত্যে উপনীত হইয়াছে যে হোমিওপ্যাথিই আরোগ্য-সাধনের একমাত্র প্রাকৃতিক নীতি । মনোবিজ্ঞানও স্বীকার করে যে aaa ব্যথিত-কাহিনী UNS হৃদয়ে NI দেয়। অতএব পুর্বে যে শারীরিক ও মানসিক অস্বচ্ছনদতার সমধায়িক ওুযধের কথা বলিয়াছি তাহার স্বরূপ বা ofaq জানিতে হইলে WE মানবদেহে তাহা পরীক্ষা করিয়৷ দেখা উচিত অর্থাৎ TE মানবদেহে তাহা প্রয়োগ করিয়া কিরূপ ক্রিয়া এবং



Leave a Comment