বইয়ের লেখক
Fanindranath Mukhopadhyay - ফণীন্দ্রনাথ মুখোপাধ্যায়,
Shailesh Kumar Chattopadhyay - শৈলেনকুমার চট্টোপাধ্যায়
Shailesh Kumar Chattopadhyay - শৈলেনকুমার চট্টোপাধ্যায়
বইয়ের আকার
95 MB
মোট পৃষ্ঠা
874
ধরণ
For Complaints/Suggesstions related to this material, please clickHere
বই থেকে নমুনা পাঠ্য (মেশিন অনুবাদিত)
(Click to expand) বহুদিন আগেকার কথা। আমর! থাকি ভবানীপুরে-
পালিত Ac) ফাল্গুন মাস। কলকাতার লোকারণ্যে
কোকিলের ডাক শোনা যায় না। তবে বসন্তের বাতাস
নিংশৰ সংগীতে যৌবনের বাণী পৌছে CHT কানে কানে।
সকাল আটটা হবে। বাইরের ঘরে খবরের কাগজ খুলে
বসেছি। কাছেই কলতলায় PITA জমে উঠেছে নারী-
পুরুষের বিচিত্র কলরবে। এমন সময় প্রসাদবাবু এসে
হাজির" এংগে একজন অপরিচিত SUAS |
প্রসাদবাবু বললেন -পরিচয় করিয়ে দিই। মিস্টার
এ্যালবিয়ন বিনোদচন্দ্র wal এডিনবরার গ্র্যাজুয়েট ।
কিছুকাল আগে এর লেখা বই ‘Future of Christia-
nity in India ইউরোপের শিক্ষিত সমাজের দৃষ্টি
আকর্ষণ করেছিল। অনেক দেশ ঘুরেছেন, অনেক পড়া-
eats কব্ছেন। যেমন পাণ্ডিত্য তেমনি জ্ঞান, যেমন
জ্ঞানী তেমনি উদার-_-যাকে বলে ‘a man of wide
culture’ | গুণী লোক, কিন্তু একটি দোষই সব মাটি
করেছে। কতৃপক্ষের সংগে বনিয়ে চলতে পারেন না।
বাংলার বাইরে কয়েকটি কলেজে অধ্যাপনা করেছেন —
কোথাও বেশীদিন টিকে থাকেননি। সামান্য মতান্তর
হয়েছে কি কাজ ছেড়ে দিয়েছেন। নাগপুর বিসপস্
কলেজে আমরা চারজন বাঙালী ছিলাম। ইনি ছিলেন
আমাদের 'লিডার'। এর afwste ছিল খুব। ছাত্রদের
শ্রদ্ধা! ও প্রীতি অর্জন করেছিলেন অনেকথানি। তাদের
কাছে ইনি ৭ি সিডিনামে পরিচিত ছিলেন | আমর! ও
একে এ বি fx ডি বলেই wife আত্মতে;-প্রাণ-
খোলা “মাই ডিয়ার' মাছয। আমাদের চয়ে ea
অনেক বড় হলেও কোন ভেদাভেদ নেই। আত্মপম্মানে
আঘাত লাগায় এবি সি ডি-র অন্থপ্রেরণায় ং ma Se হ্িলষ্লিভি Baas মজুমদার সকলেই BH ছেড়ে চলে এসেছি। এমন একটি মানুষের
সংস্পর্শে আমা সত্যিই ভাগ্যের কথা। আপনিও নিশ্চয়
খুশী হবেন | অধ্যাপক এ বি সি ডিকে যথারীতি সংবর্ধন। জানালাম।
9 fa fa fo মাছষট ছোটখাটো, গৌরবণ্ণ, গোফ-দাড়ি
কামানো। মাথার চুল পাতলা, চোখ দুটিতে বুদ্ধির দীপ্তি।
গায়ে ঢিলে হাতা পাঞ্জাবি,পায়ে cae ড-কিডের নিউকাট |
বেশ ফিটফাট--তবু মনে হয় প্রমাধনের ওপর পড়েছে
প্রচ্ছন্ন অবসাদ্বের ছায়া। বয়েম পঞ্চাশ পেরিয়ে গেলেও
চেহারায় মেলে স্বাস্থ্য ও শক্তির fafa প্রৌঢ়দবের ছুই
শ্রেণীতে ভাগ করা যায়। একদল সহজে যৌবনকে তুলতে
চান না, আর একদল বার্ধক্যের বাশি সুনবার জন্য সারাক্ষণ
উৎকণ হয়ে থাকেন। এবিসি ডি প্রথম দলেই পড়েন।
জিজ্ঞাস] করলাম--কোথায় থাকেন? খুব কাছেই--
ল্যান্সডাউন VHA রোডের মোড়ে বললেই চলে | দোতলা
বাড়ি। সামনেই ফুটপাতে নিমগাছ। বাইরের বারান্দা
থেকে বা দিকে একট] কাঠের সিড়ি বরাবর দোতলায়
উঠে গিয়েছে। বুঝতে পেরেছেন? --কী আশ্চর্য! এত কাছে আপনার বাড়ি অথচ
আপনাকে জানতাম না। —fe কারে জানবেন, কলকাতার মংগে কোন
সম্পর্কই যে রাখতে পারিনি। “লং ভেকেশন” এও বড়
একটা! আসতাম না। দেশভ্রমণের নেশা আমার ছেলে-
বেলা থেকেই । তাছাড়া কলকাতার পরিবেশটাও আমার
কাছে তেমন শপ্রীতিকর ছিল ail থাক সে কথা, এখন
প্রয়োজনের বিষয় বলি। আমি ভারতের রাষ্ট্রনৈতিক
চিন্তাধারার একটা ইতিহান॥ প্থেছি। ভাবছি ‘fafayy
হিনাবে ওটা সাবমিট” করব ক্যালকাটা ইউনিভারিটিতে।