আচার্য্য বাণী [খণ্ড-১] | Acharjya-bani [Vol. 1]

বই থেকে নমুনা পাঠ্য (মেশিন অনুবাদিত)

(Click to expand)
1৮০ সেন, জিতেন্দ্রনাথ রক্ষিত, হেমেন্দ্রকুনার সেন, নীলরতন ধর, রসিকলাল we, বিমান- বিহারী দে, wires ca, state যুখোপাধ্যায়, মেঘনা্থ সাহা প্রভৃতি কৃতী ছাত্র আসিয়া তাহার পদতলে সমবেত হইলেন । তাঁহাদিগের মৌলিক প্রবন্ধে ইউরোপ ও আমেরিকার বৈজ্ঞানিক পত্রের স্তম্ভ পূর্ণ হইতে লাগিল। বাঙালী মস্তিষ্কের Shasta সাক্ষ্য জগতে প্রচারিত হইল--প্রফুল্লচন্ত্র আনন্দে উদ্বেল হইয়া উঠিলেন। fey রমায়নী বিস্পার ইতিহাস সঙ্কলনকালে বাঙালীর জড়ত্ব সম্বন্ধে যে হতাশভাব প্রকাশ করিয়াছিলেন, দশ বৎসরের মধ্যেই তাহ! পরিবত্তিত হইয়া তাঁহাকে পুনরায় আশার সঙ্গীত গাহিতে হইল | প্রেসিডেন্সী কলেজে Stas করিবার পর, প্রফুল্লচঙ্জর Pipacts জন্য বিশেষ ব্যতিব্যস্ত ata} পড়েন। নিজ অসাধারণ মিতব্যয়িতার ফলে তিনি তিন বৎসরে প্রায় sooo. টাকা fread পরিশোধ করেন, এবং কলিকাতায় নিজ খরচা বাদে ৮০০. শত টাকা বাঁচাইয়া তাহা দ্বারা ১৮৯২ সালে cama কেমিক্যাল ওয়ার্কমের পত্তন করেন। এই সময়ে ইনি ৯১ নম্বর আপার সাঁকুলার রোডের বাড়ীতে থাকিতেন। এইখানেই বেঙ্গল কেমিক্যাল ওয়ার্কসের জন্ম হয়। মাণিক্তলায় কারখানা স্থাপনের পূর্ব পর্যন্ত এই বাড়ীতেই আফিস ও কারখানা উভয়ই fer বেঙ্গল কেমিক্যালের ae অনেক জিনিসের পরীক্ষা এই সময়ে প্রেসিডেন্সী কলেজের যন্ত্রাগারেই হইত। ১৮৯৫ সাল প্রফুল্লচন্দ্রের জীবনের প্রধান স্মরণীয় বৎসর। এই বৎসর তাঁহার গবেষণার ফলস্বরূপ Mercurous Nitrite আবিষ্কৃত 2a) ইহাই তাঁহার সর্বপ্রধান ও সর্বপ্রথম আবিষ্কার। এই বৎসরই গন্ধক Bae প্রস্তুত করিবার যন্ত্রপাতি ( Sulphuric Acid Plant) সংস্থাপিত হইয়া প্রকৃত প্রস্তাবে বেঙ্গল কেমিক্যাল ওয়ার্কসের কার্্যারস্ত হয়। আবার এই বৎসরেই তাঁহার মেহময় পিতার মৃত্য ইল এইরূপ পরস্পর-বিরোধী হাসিকান্ন, wager, হর্ষ ও বিষাদের সংঘাতে তাঁহার প্রকৃতি এক অনির্বচনীয়ভ|বে বিভোর হইয়া পড়ে | ১৯০২ pita তাহার হিন্দু রসায়নীবিদ্ঠার ইতিহাসের প্রথমভাগ প্রকাশিত হয়। প্রাচীন ভারতে রসায়নীবিদ্যার কিরূপ উন্নতি হইয়াছিল, তাহা প্রমাণ করিবার জন্যই তিনি warty এই ইতিহাস রচনায় প্রবৃত্ত হন। race খৃষ্টাব্দে ইহার দ্বিতীয় সংস্করণ প্রকাশিত হইয়াছিল । ১৯০৭ খৃষ্টাব্ে উক্ত ইতিহাসের দ্বিতীয় ee প্রকাশিত হয়। প্রেসিডেম্দী কলেজের রাসায়নিক বিভাগের উন্নতি সাধন করিবার উদ্েশ্থে বাঙলা! সরকার ১৯০৪ Bien তাহাকে ইউরোপের প্রধান প্রধান যন্ত্রাগার পরিদর্শন করিবার oy প্রেরণ করেন। Be, ফ্রান্স ও জাম্মানীর প্রধান প্রধান যন্ত্রাগার দেখিয়৷ তিনি যে অভিজ্ঞতা সঞ্চয় করেন, তাহার ফলে ১৯১২ সাল হইতে প্রেসিডেন্দী কলেজের রাসায়নিক যন্ত্রাগারের প্রসার ও বহু উন্নতি সাধিত হইয়াছে | ইউরোপে প্রবাসকালে প্রফুল্লচন্দ্র যখন যেখানে গিয়াছিলেন, তথায় বিশেষ সন্মান লাভ করিয়াছিলেন। এই সময়ে প্রফুল্পচন্দ্রের গবেষণার কথা পৃথিবীময় রাষ্ট্র হইয়া



Leave a Comment