For Complaints/Suggesstions related to this material, please clickHere
বই থেকে নমুনা পাঠ্য (মেশিন অনুবাদিত)
(Click to expand) Sins
Betray চৌধুরী (বীরবল) দেশবিখ্যাত সঙ্গীতাচার্য্য "রামপ্রসন্ন বন্দ্যোপাধ্যায় “সঙ্গীতমঞ্জরী” নামক
গ্রন্থ ১৩১৪ সালে প্রথম প্রকাশ করেন; এবং পঁচিশ বৎসর পরে গ্রন্থকারের
ভ্রাতা স্বনামধন্য APSE ay শ্রীগোপেশ্বর বন্দ্যোপাধ্যায় মহাশয় উক্ত গ্রন্থের
দ্বিতীয় সংস্করণ প্রকাশ কর্ছেন। সঙ্গীতমঞ্জরীকে আমি সঙ্গীতবিষয়ক
একখানি মহামূল্য গ্রন্থ বলে গণ্য করি; স্থতরাং তার দ্বিতীয় সংস্ষরণ প্রকাশিত
হচ্ছে, এ কথা শুনে আমি বিশেষ আনন্দিত হয়েছি। এই কারণে আমি
এ পুস্তকের ofr লিখিতে tow safe: যদিচ আমি গাইয়েও নই,
বাজিয়েও নই |
সামি কি কারণে সঙ্গীতমঞ্জরীকে একটি মহামূল্য গ্রন্থ মনে করি, তা
গ্রন্থকারের কথাতেই ব্যক্ত Safe প্রথম সংসক্ষরণের প্রস্তাবনায় «“রামপ্রসন্ন
বন্দ্যোপাধ্যায় লিখেছেন যে ;-- “এতৎসন্নিবিষ্ট অধিকাংশ গীতই আমি মদীয় পূজ্যপাদ পিতৃদেব
“অনস্তলাল বন্দ্যোপাধ্যায়ের নিকট শিখিয়াছিলাম। গত শত বর্ষের
মধ্যেও বিষ্ণুপুরে রামশঙ্কর প্রভৃতির ন্যায় সঙ্গীতধুরদ্ধর ব্যক্তিগণ বিদ্ছমান
ছিলেন | মদীয় পিতৃদেব সঙ্গীতগুরু রামশঙ্করের প্রিয় শিষ্য ছিলেন। বিষ্ণুপুরে
এক্ষণে {tata সঙ্গীতশাঙ্ত্রে অল্লাধিক অধিকারের গৌরব করেন, তাহার
সকলেই প্রায় ইহারই শিষ্য। এই প্রাচীন গীতগুলি তিনি afeacy সংগ্রহ
করিয়] রাখিয়াছিলেন। এবং এই সকল গানকে বিস্মৃতির গ্রাস হইতে রক্ষা
করাও তাহার হৃদয়ের foasa অভিলাষ ছিল। আজ তাহার অভিলায
পুরণের স্থযোগ হইয়াছে ।” এই গানগুলি বিশ্মৃতির গ্রাস হইতে রক্ষা করে গ্রন্থকার বাংলার
সঙ্গীতানুরাগী সমাজের চিরকৃতজ্ঞতাভাজন হয়েছেন। সঙ্গীতমঞ্জরীর যথার্থ নাম হওয়া উচিত ছিল Neagiea | কারণ এ গ্রন্থে