জীবনের স্মৃতিদীপে | Jibaner Smritidipe

বই থেকে নমুনা পাঠ্য (মেশিন অনুবাদিত)

(Click to expand)
বংশ পাঁরুয় ft কোনো সম্তান TAS | স্ততরাং কাঁবরাজচন্দ্রের আঁভশাপ Jia সত্যসত্যই ফলেছে। এখানে বলা আবশ্যক আঁম ছাড়া আমাদের বংশের আর কেউ স্কুলকলেজের সংস্কৃত পাঠের বাইরে কখনও সংস্কৃত বিদ্যার অনুশীলন করেন নন A এই প্রসঙ্গে অবশ্য একাঁট কথা উল্লেখ করা যেতে পারে। আমার সংস্কৃত TUNG যেমন কম, কাঁবরাজচন্দ্রের আঁভশাপও CALA আধাশকভাবে ফলেছে বলা চলে । কারণ আমার দুই দৌহলঘ এবং এক arligal আছে এবং তাদের এক পত্র ও তিন কন্যা আছে। আশা করা যায় এদের দ্বারা আমার বংশধারা ও APTS আরো শতবর্ষ! বহমান থাকবে | কাঁবরাজচন্দ্র মজুমদারের ALA আমার arene রামকুমার মজুমদারের 1দ্বতীয় পক্ষের MAT ও আমার 1পতামহের বিমাতা সহমরণে যান। এর ASF তাঁরখ জান না। তবে সম্ভবতঃ ১৮২৫ AT থেকে ১৮৩০ AOI মধ্যে এঁট অন্যাচ্ঠত হয় । আমার জা্যাঠাইমা এই ঘটনা প্রত্যক্ষ করে- ছিলেন এবং আম তাঁর মুখে এই 1ববরণ শুনৌছ | সহমরণের উদ্যোগের খবর শুনে থানার দারোগা আমাদের বাঁড়তে এসে বললেন, সহমরণে যাওয়া বে-আই1ন। 1তাঁন আমার পতামহের 1বমাতাকে জিজ্ঞাসা করেন-_ আপাঁন কি স্বেচ্ছায় সহমরণে যাচ্ছেন ? না, কেউ জোর করে, অথবা প্রলোভন MAA আপনাকে সহমরণে যেতে বলছে ? Tia বলেন যে, 1তাঁন স্বেচ্ছায় সহমরণে যাচ্ছেন । মনের দড়় ইচ্ছা প্রমাণ করবার জন্যে দারোগার সামনে একাঁট সাঁরষার তেলের প্রদীপ জেলে তাঁন 1নজের হাতের একট আঙুল সম্পর্ণে ভাবে MIVA ফেলেন। এই ঘটনার পর দারোগা আর তাঁকে বাধা দেন 1ন। আমাদের গ্রামে একাঁট কালী মান্দরের কাছে যে শ্মশানঘাট ছিল সেখানেই Tota সহমরণে যান। আশেপাশের গ্রাম থেকে হাজার হাজার লোক এসোঁছল এ দৃশ্য দেখতে সহমরণের জায়গায় গ্রামবাসীরা একট বেলগাছ alate ছেলেবেলায় আমরা এ গাছের কাছে প্রায়ই যেতাম । এই Bore এর পরে আর কোনো ASW aa Tey আমার 1পতামহ রতনমাঁণ মজুমদার এক জাঁমদাঁর CPST কাজ করতেন। তাঁর মাাঁহনা ছিল মাসিক sa পাঁচ টাকা | তবে তহ্রী প্রভাত বাবদ আরো Tea, উপাঁর পেতেন এবং সামান্য ?কছু জামজমাও ছিল । এর দ্বারাই lola সেকালে তাঁর নাঁতবহৎ সংসার চালিয়েছেন | Sorc উল্লেখ করা হয়েছে যে বর্তমান বাংলা দেশের ফ'রদপুর জেলার খান্দারপাড়া নামে একাঁট ছোট গ্রামে ১৮৮৮ AIC ৪ ডিসেম্বর আমার জন্ম হয়। এই গ্রাম তখন মাদারীপুর মহকুমার SWS LS ছিল, পরে গোপালগঞ্জ মহকুমার অধীনে আসে । আমার 1পতা হলধর মজুমদার আগরতলায় THs এস্টেটের রাজার Giga ছলেন। তখন প্রাচীন যৌথ পাঁরবারের রীতি অনুসারে তান বিদেশে একাকী থাকতেন ; মাঝে মাঝে বাঁড় আসতেন |



Leave a Comment