নজরুল সঙ্গ ও প্রসঙ্গ | Nazrul Sanga O Prasanga

বই থেকে নমুনা পাঠ্য (মেশিন অনুবাদিত)

(Click to expand)
সাব-রেসজিসার পদের প্রার্থী হিসেবে একটি দরখাস্ত দিয়েছিলেন কিছুদিন পরে ৩২ sore Beda ঠিকানায় যখন আবেদনের উত্তরে ইণন্টারতিউ-এর চিঠি এল তখন মুজফ্‌ফর আহমদ, আফজালুল হক প্রমুখ বন্ধুরা মিলে কবিকে ওই চাকরিতে যোগ না দেবার ary অনুরোধ করলেন। তারা বোঝালেন যে ওই চাকরি নিলে, কোন্‌ অজ- পাড়াগায়ে পড়ে থাকতে হবে, তাতে নজরুল্সের সাহিত্য-জীবন একেবারে বরবাদ হবে। এই সময়ে নজরুলের বিশেষ অনুরাগী মঈদুজ্দীন হুসয়ন সাহেব নজরুলের কলকাতায় আসার খবর পেয়ে বীরভূম থেকে কিছু টাকা সাহায্য হিসেবে পাঠিয়ে দিয়েছিলেন। হুলয়ন সাহেব ঠিকই আন্দাজ করেছিলেন, এ অবস্থায় নজরুলের টাকার প্রয়োজন হবে। এই WHT এবং FHS BAT আতিশয্যে নজরুল কিছুদিনের মধ্যেই হাফিজ-এর '“দিওয়ান*-এর বাংলা তর্জমা করেন॥ নজরুল নিঃসন্দহে হাফিজ-এর অনুরাগী ছিলেন, নইলে তিনি পণ্টন থেকে যখন ফেরেন তখন রবীন্দ্রনাথের গানের স্বরপিপির সঙ্গে মহাকবি হাফেজের মূল ফাসীর সঙ্গে GY’ তর্জমা সম্বলিত “দিওয়ান'- এর একটি বড় সংস্করণের বই থাকবে কেন! নজরুল যেখানে যখন থাকতেন সে-জায়গা তখন মাতিয়ে রাখতেন গানে, ACH, হাসিতে । কাজেই ৩২ নম্বর কলেজ স্ীট-এর আড়ড৷ তদ্বানীন্তন সাহিত্যসমচজে বিশেষ আকর্ষণের স্থান হয়ে Vor বিশ শতকের দ্বিতীয় দশকে কলকাতার মান্বযের যে প্রাণপ্রাচুর্ধ ছিল আজকের যুবসমাজ তা কল্পনাও করতে পারবেন না। সাহিত্যের আড্ডায় রাজনীতির আলোচনা থেকে শুরু ক'রে আবৃত্তি, গান কিছুই বাদ যেত না। যা-ই হোক, ১৯২*-তে নজরুলের সাহিত্যজীবন পুরোপুরি ভাবে শুরু zal তিনি /বঙ্গীয় মুসলমান সাহিত্য পত্রিকা”, 'সওগাত), মোসলেম ভারত) প্রবাসী, “উপাসনা” প্রভৃতি পত্রিকায় লিখতে থাকলেন। বলা বাহুল্য যে, শক্তিমান কবি সাহিত্যিক হিসেবে তার খ্যাতি রটতে বিশেষ সময়ও লাগে নি ॥ ইতিপূর্বে ধাদের কখনও সমিতির অফিসে দেখা যায় নি তারা! a”



Leave a Comment