স্বামী বিবেকানন্দ : সময় ও ইতিহাস চেতনা | Swami Vivekananda : Samoy O Itihas Chetana

বই থেকে নমুনা পাঠ্য (মেশিন অনুবাদিত)

(Click to expand)
Sleep ! প্রগতির Pep WATTS ধাপে ধাপে উন্নততর স্তরে উঠছে, অস্তভশক্তি ary পাচ্ছে এবং শুভ- শক্তির প্রাধান্য বৃদ্ধি পাচ্ছে -এই আধুনিক প্রগতিবাছদ স্বামী বিবেকানন্দের কাছে গ্রহণীয় মনে হয়নি । লৌকিক সময়প্রবাহ তার চোখে চক্রাক্কৃতি আবর্তন, অগ্রসর- মান সরলরেখা নয়, এবং fafea ভাষণে এই মত তিনি স্পষ্টভাবে ব্যাখ্যা করেছেন। কয়েকটি উদ্ধৃতি দিচ্ছি (অন্গবাদগুলি পুরোপুরি আক্ষরিক ay): -..কোনো গতিই সরলরেখার মতো নয়। প্রত্যেক গতিই বৃত্তাকার । একটি চিল CI HCY দাও, কোনো বাধা না পেলে সেটি আবার একদ্বিন তোমার হাতেই ফিরে আসবে ৷ সীমাহীনভাবে প্রসারিত সরলরেখা শেষ পর্যন্ত বৃত্তের রূপ নেবে 1° গাছ মাটি থেকে উপাদান সংগ্রহ করে, মরে যায়, আবার মাটিকে তার উপাদান ফিরিয়ে দেয় | এই পৃথিবীর প্রত্যেকটি রূপ পারিপাস্বিক পরমাণু থেকে আসে, আবার পরমাণুতেই ফিরে যায় । স্থানভেদ্ে নিয়মের পরিবর্তন হয় না, সর্বত্র একই নিয়ম ।*** প্রক্কৃতির এই নিয়ম চিন্তার ক্ষেত্রেও প্রযোজ্য । ক আমরা যা চিন্তা করনি তা মিলিয়ে যায়, আদি উৎসে ফিরে যায় । আমরা চাই বা না৷ চাই, আমাদের আদি উৎসে ফিরে যেতে হবে, সেই আদি উৎস ঈশ্বর বা পূর্ণ। আমরা সবাই ঈশ্বর থেকে এসেছি,ৰ আমাদের সবাইকে ঈশ্বরের কাছে ফিরে যেতেই হবে ।২ aie রহস্য নিয়ে বেদ্াস্তের মত ব্যাখ্যা করে বিবেকানন্দ বলেছেন, বিশ্বের সমস্ত পদার্থ আকাশ থেকে এসেছে; এবং সমস্ত শক্তি _ মাধ্যাকর্ষণ, আকর্ষণ, বিকর্ষণ, অথবা জীবন - প্রাণ থেকে এসেছে। প্রাণ ও আকাশের সম্মিলনে বিশ্বের we | একটি কল্পের স্চনায় আকাশ নিশ্চল, অনতিব্যক্ত । তখন প্রাণের কাজ ক. এই তত্ত্বের একটি নৈতিক দিক আছে । আমরা ষদি কাউকে yt ais, সে ঘৃণা আমাদের কাছেই ফিরে আসবে। come তাই। (স্বামী বিবেকানন্দের ইংরেজি রচনাবলি. প্রথম YO, পৃ. ১৯৬ | q. এট দ্বৈতবাদী দৃষ্টিভঙ্গি |



Leave a Comment