ভারতীয় সাহিত্যকার পুস্তকমালা তরু দত্ত | Bharatiya Sahityakar Pustakmala Taru Dutta

তখন্কার বঙ্গদেশ a সমাজ-ব্যবস্থার ক্ষেত্রে যে অগ্রগতির মধ্যে বঙ্গদেশ নবজন্ম লাভ করেছিল তার মমস্তটারই মর্মস্থলে ছিলেন তিনি | কয়েকজন সংস্কারকামী মানবহিতৈযী বাঙালীর দ্বারা Stora শুভাহধ্যায়ী ইংরেজদের সহায়তায় ১৮১৭ খ্রীষ্টাৰে হিন্দু কলেজ স্থাপিত হল। etary ছিল একশত এবং এইটিই ছিল প্রথম ইঈবঙ্গীয় শিক্ষা প্রতিষ্ঠান। বঙ্গদেশের পুনরুজ্জীবনের জন্তে জীবন-উৎসর্গকারী নির্ভীক মিশনারি কেরী, ওয়ার্ড, এবং মারমান-এর পরের বৎসর শ্রীরামপূণ কলেজের ছ্বারোদ্ঘাটন করেন। প্রথম অধ্যক্ষ হয়েছিলেন ডঃ ডাফ. । পরে ডেভিড লেস্টার রিচার্ড্‌সন এই গুরুত্বপূর্ণ nbs অধিষ্ঠিত sr) দতবংশের একজন গোষ্ঠীপতি নীলমণি wer পরম বন্ধ ছিলেন ati নীলমণি দত্ত ছিলেন তরুর প্রপিতামহ। বঙ্গদেশে ব্রিটিশ রাজত্ব প্রতিষ্ঠিত হবার অল্প পরে আঠারেো| শতকের শেষের দিকের শিক্ষিত ভারতীয় সম্প্রদায়ের ইনি ছিলেন একজন। রাজা রামমোহন রায় এবং অনল্যান্যদ্রের সঙ্গে তিনিও মিশনারিদের সঙ্গে অবাধ মেলামেশ। করতেন। ভারতীয়দের জীবন এই মিশনারিদের ata এত বেশি প্রভাবিত হয়েছিল যে এই সময়কার নৃতন সাংস্কৃতিক আন্দোলনকে লোকে খ্রীষ্টধর্মের সঙ্গে একত্র করে মি/লয়ে ভাবত। রাজা রামমোহন রায় স্বয়ং Ta বাইবেল পড়বেন বলে হিত্র' ও গ্রীক ভাষা আয়ত্ত করেছিলেন। seo: বিদেশী ভাষা শেখা এতই বেশি জনপ্রিয় হয়ে উঠেছিল যে সে-সময়কার তীক্ষধী ব্যক্তিদের মধ্যে অনেকে গ্রীক, লাটিন, ফরাসী ও জার্মান ভাষা fata জন্যে অক্লান্ত পরিশ্রম করেছিলেন। নীলমণি we Shan কম্পানীর কর্তাঢ্বের কোপদৃষ্টি থেকে কেরীকে রক্ষা করেছিলেন ( মে-সময়ে মিশনারিদ্বের ভারতে আসতে উৎসাহ দেওয়া হত না )। এই কীতিমান্‌ মিশনারিকে নীলমণি নিজের বাড়ীতে আশ্রয় দিয়েছিলেন। কেরী সে-সময়ে ছিলেন কপর্দকহীন, তার পত্নী ছিলেন Cate এবং তাঁর সম্তানেরাও ছিল wee. মানিকতলা স্ট্রীটে রামবাগানে নীলমণির গৃহে কেরী পেয়েছিলেন একটি স্বস্তির আশ্রয় এবং একজন হিন্দু ভদ্রলোকের কাছ থেকে পাওয়া এই উপকার কেরী জীবনে ভোলেন নি। রামবাগানে এই বাড়ীতেই পরবর্তীকালে তরু বাস করেছিলেন। নীলমণি যে হিন্দু পরিবারের মাছুয ছিলেন-_তাঁর| ছিলেন wafer এবং পরমত-সহিষ্ণ। তার বাড়ীতে পূজাহষানগুলি হত মহ! সমারোহে এবং ভিক্ষা ও অন্য দাতব্যািতে তিনি