নবযুগের মহাপুরুষ [ভাগ-২] | Nabajugere Mahapuruse [Ed. 2]

আমেরিকায় স্ব।মী ত্রিগুণাতীত ৫ উহার ছাদ ও শিখরাদি প্রস্তুত হইলে তিনি সমগ্র মন্দিরের পুনরায় উৎসর্গ অনুষ্ঠান করেন ১৯০৮ Bz cB এপ্রিল Ge দিবস সন্ধ্যার ow বিশেষ কার্যযস্ফচী প্রস্তুত হইল ৷ সঙ্গীত, U9, আবৃত্তি ও প্রসাদ বিতরণ প্রভৃতির আয়োজন far faine সময়ের পূর্বে সভাগৃহ পরিপূর্ণ হইল এবং শত শত শ্রোতা তন্মধ্যে প্রবেশ করিতে না পারিয়৷ ফিরিয়া গেলেন। অন্ষঠানাস্তে তিনি শোতৃবর্গকে তৃতীয় তলে যাইয়া আরাত্রিক দেখিতে অনুরোধ করিলেন । তিনি নিজেই ঠাকুরের ছবির সম্মুখে ভক্তিভরে আরাত্রিক করিলেন Sei দেখিয়া শোতৃবর্ণের হৃদয়ে আনুষানিক হিন্দুধর্ম সম্বন্ধে waa ধারণা জন্মিল। স্বামী ব্রম্মানন্দ ভারতের কাজ ছাড়িয়া আমেরিকায় যাইতে সম্মত হইলেন ন|। তখন স্বামী ত্রিগুণাতীত পেটাসন দম্পতীর আগ্রহে হিন্দু মন্দিরের ত্রিতলে স্বামী ব্রম্মানন্দের জন্য নির্দিষ্ট কক্ষে বাস করিতে লাগিলেন। তথায় asain থাকিবার পর সমগ্র ত্রিতলকে মঠে পরিণত করিবার সংকল্প তাঁহার মনে জাগিল। কয়েকটি যুবক নিয়মিতভাবে সমিতির সকল অধিবেশনে ও বক্তৃতাদিতে যোগদান করিতেছিলেন। তন্মধ্যে একজন মন্দিরের Gory কক্ষে ছয়মাস ধরিয়। আশ্রয় লইয়াছিলেন | স্বামিজী মঠবাসী হইবার Sw Metre যাহাকে মনোনীত করিলেন তাঁহারা মঠবাস করিতে সম্মত হইলেন । এইরূপ দশজন নবমঠে যোগদান করিলেন। তঙৎপরেও কেহ কেহ আসিলেন, fee দীর্ঘকাল থাকিলেন al) তথাপি-মঠবাসীর সংখ্যা গড়ে দশজুনই রহিল । মঠবাসী তরুণগণ Alaa স্ব স্ব জীবিকা অর্জন করিতেন এবং তাঁহাদের আহারাদির ay খরচ দিতেন । কিন্তু ভারতে মঠবাসী ব্রম্মচারীদের ন্যায় তাহাদের জীবন স্বামী ত্রিগুণাতীতের দ্বারা নিয়নস্তিত হইল । তাহারা ভোর চারটার সময় Bia এক ঘণ্টা জপ ধ্যানে কাটাইতেন। পাঁচটায় প্রাতঃস্নানাস্তে ঘর tb দেওয়া ও পরিষ্কার করা এবং ফুল গাছে জল দেওয়া প্রভৃতি কার্য্য হইত | প্রতোকে নিজ নিজ বাসন- কোসন ও পোষাক-পরিচ্ছদ ধুইতেন এবং স্ব স্ব কক্ষ পরিষ্কার রাখিতেন। আবার প্রত্যেককে মন্দিরের সাধারণ কার্য/ও কিছু কিছু করিতে হুইত। স্বামিজী মঠবাসীদিগকে বুঝাইলেন যে, মন্দির-সংক্ররান্ত সকল কর্মই eo ও পবিত্র