মার্কসবাদের বিচারে রামমোহন | Marxbader Bichare Rammohan

১৬ seam বচারে পণ্যের জন্য বাজার খুজতে হবেই | সতরাং তারাও ভাবাঁছল ক করে cate ব্যবসা ats করা যায়-_-কেননা তাদেরও মনে প্রশ্ন ছল ইংরাজরা ক এত ম:লধন যোগাড় করতে পারবে? তাদেরও উপলাঁথ করতে ভুল হয়াঁন Ton পণ্যের বাজার কায়েম রাখার জন্যে যে ধরণের প্রশাসন চাই তাতে তাদের সন্তান সন্তাতদের চাকরণীরও যে ব্যবস্থা হবে তা ArlaMows ৷ ইংরাজদেরও উপায় ছিলনা এই সব ধনী পাঁরবারগ্‌ালর সাহাযা গ্রহণ কর্ম। ছাড়া । তাদেরও কছুটা Se স্বীকার করতে হবে বৈকি । কই: ট। Area অংশ ভারতীয় ধনীদের দেবার ব্যবস্থা না করলে তারাই বা কেন ata আসবে 1বদেশীদের সঙ্গে সহযোঁগতা করতে । এত বড় দেশ । সেখানে ক শ্যধ; ইংরাজ বাঁণকদের পক্ষে ব্যবসা Ae করা সম্ভব? নিঃসন্দেহে উভয় দেশের বাঁণকদের যৌথ ব্যবসা বাাঁণজ্য গড়ে তুলতে হবে। অন্যথায়, Ao AHA! এত ম_:লধন সংগ্রহ করতে পারবে AT | দেশাীয়দের ব্যবসা বাঁণজোযে উৎসাহ 1দলে তবেই তা সম্ভব | সুতরাং HAAS ধনাী MATA feta সঙ্গে যৌথ ব্যবসা বাণিজ্য করার প্রয়োজন হয়ে পড়ল এবং এইভাবে ব্‌ন্টশ শল্প পাঁজর প্রয়োজনে atom পাঁজর সঙ্গে ভারতীয় বাঁণজ্ পাঁজর facia ঘটবার সম্ভাবনা দেখা দল । এইভাবে TiO ATRIA পাহারাদার হয়ে উঠল ভারতীয় দালাল (Comprador) ব্যজোয়া শ্রেণী ; আর এই ভাবেই বিদেশী উপাঁনবোশক শান্তর aS যাদের জন্ম সেই বোঁনয়ান ফড়ে, AANA, গোমন্তা, দেওয়ান, দালালদের ওই fsa দেশীয় ASAT! MIF হয়ে উঠবার দ্বার Gas হোল | কিন্তু একক ন হুন সমদ্যার সম্ম:খীন হতে হলো উভয় পক্ষকে ৷ দেশী বিদেশী উভর পক্ষের ব্যবসায়ী Tew aaa যৌথ বাবসা বাঁণজ্য গড়ে তোলার, wie সণ্যয়ের ও সংগ্রহের, প্রশাসানক কাজে প্রয়োজনীয় যোগ্য লোকজন AAA ব্যাপারে দেখা 1দল এক নতুন সমস্যা | Galas পাঁরকল্পন'গণবাঁল কাষ'-করী Faq পথে নতুন বাধা হয়ে দাঁড়াল সামাাঁজক ও ধীর অনুশাসন, আচার ব্যবহার, প্রথা, সংসকার । পাঁজর বিপলে ATU Bisa হা্ছল এ atta ও সামাঁজক কাজকমে' ৷ কো্পানীর GaLz ASS লোকেরা- CAMA, কর্মচারী, CUTS, দালাল, ফড়ে, জামদার, মহাজন-- এরা প্রদত TAIT Ba উপাজন করলেও অনেকেই অপাঁরাঁমত ব্যয় করাছল যমাঁয় কার্যে । ফলে যে পাঁরমাণ Tay alge হওয়ার প্রয়োজন ছিল তা আশান্যুর€প ANG 5 হাচ্ছল না । এই অর্থ ব্যয় ছিল clo পঠাঁজপাঁতর কাছে দেশীয় পণাজরই waist ৷ এ-সম্পর্কে' -Economic History of Bengal, 1793-1843, vol. ||1-এ উল্লেখ কর৷ হয়েছে “..... in Bengal in the nineteenth century the abandon that characterised the Bengali character was most manifest in his ‘religious extravagance, religious endowments, expenditure on religious ceremonies