নীলকর বিদ্রোহ | Nilkar Bidroha

বই থেকে নমুনা পাঠ্য (মেশিন অনুবাদিত)

(Click to expand)
নীলকর বিদ্রোহ ক রোগীর শুশ্রযার ভার দিঁয়েছিলেন। এই সময় অনেকেই সম্ঘ ছেড়ে চলে যায়, ঠিক cy কলেরার ভয়েই গিয়েছিল তাও নয়, কি কারণে cy কার্য ত্যাগ করে চলে যায় তা আমি জানতাম না। যা হক, এই সময়ে রান্নার লোকও চলে WT! কাজেই কলেরা রোগী একটু RY হতেই তার দেখাশোনার ডিউটি দেওয়া! হল । ভলেন্টিয়ারদের লিষ্ট হাতে পেয়ে ata উপর খুসি ব্যাজ বেঁধে ডিউটি দেওয়ারও হুকুম দেবার আদেশ কর্তৃপক্ষের কাছ হতে CAAA! আমাকে ভলেন্টিয়ারর] ভীতির চক্ষে দেখতে লাগলো, ডিউটি লিষ্ট তৈরি করে ঘরের দে ওয়ালে টাঙ্গিয়ে CHET হতো। সঙ্ঘের মধ্যে পাচ-ছয় জনকে দেখতাম ত্যাগ ও কর্মের অবতার । তাঁদের কর্মকুশলতায় আমাকে তারা মুগ্ধ করেছিলেন | ষড়যন্ত্র বা দলাদলি সম্পূর্ণ বন্ধ হয়ে গেল, আমার আদেশ পালনে সকলেই তৎপর হয়ে উঠতে লাগলেন | কেহ উপস্থিত না থাকলে তাঁর কাজও আমি করে দিতাম। এই সময় প্রত্যেক ভপেট্টিয়ারদের সঙ্গে স্বতন্ত্রভাবে আলাপের স্থযোগ এলো | ata প্রসম্নকুমার ঘোষ নামে একটি ছেলের সঙ্গে আলাপ হলো, সে সব সময় আমার সঙ্গে থাকতো এবং আমাকে ভালবাসতো। রোগী তিনজন সেরে ওঠায় ওদের অভিভাবকরা এসে তাদের নিয়ে গেল। তারপর গ্রামে গ্রামে প্রচারের জন্য ভলেন্টিয়ার পাঠানো হতে লাগলো। রান্নার ডিউটি দিয়ে আমারও কদিন কাটলো, কিন্তু এই উদ্দেশ্হহীনভাবে এখানে থাকতে আর ভাল লাগছিল all মন যেন কেমন সঙ্কুচিত হয়ে উঃছিল। এদিকে প্রসম্নকুমার আমাকে একটা অত্যাচারিত উৎপীড়িত অঞ্চলের কথা প্রতিনিয়ত শোনাতে লাগলো। CF একজন ঘনপ্যাম আগরওয়ালা নামক ব্যক্তির চিঠি পড়ে শোনালো। তার চিঠিতে তিনি একজন ভাল বক্তা] নিয়ে যাবার জন্য লিখেছেন | দু-তিন দিন Ges এক-একটি চিঠি আসতে লাগলে এবং প্রসন্নকুমার আমাকে পড়ে শোনাতে লাগলো | আমার অন্তরের মাঝেও যেন কে বলে উঠলো, “একবার গিয়ে দেখ না কেন।” প্রসন্নকে বললাম, 'ভাই অনেক aw বড় বক্তা তো সঙ্জের মধ্যে রয়েছেন, তুমি তাদের কাউকে নিয়ে যাও না কেন, আমাকে নিয়ে গিয়ে কি করবে] প্রসম্ন কি বুঝেছিল জানি না। সে “জোরের সঙ্গে বলতে লাগলো, 'আর কাউকে চাই না, আপনাকেই যেতে BI I



Leave a Comment