For Complaints/Suggesstions related to this material, please clickHere
বই থেকে নমুনা পাঠ্য (মেশিন অনুবাদিত)
(Click to expand)ইতিহাসের ছিন্ন পাতায় ১৩ আসেনি ৷ স্বাধীনতা আন্দোলনের সর্বশ্রেষ্ট নেতা গান্ধী। বাংলার কোন
বিপ্লবী দলই স্বাধীনতা সংগ্রামের চরম মুহুর্তে কার্যকরীভাবে সশস্ত্র বিপ্লবের
চেষ্টা করেনি। ফলে সংগ্রামের চরম মুহুর্তে আন্দোলনের পুরোভাগে বাংলা
তথা ভারতের বিপ্লবীদের দেখা যায়নি । এ তথ্যটি খুব ছুঃখের হলেও সত্য | আবার অন্যদিক দিয়ে দেখলে বিপ্লবীদের নেতৃত্বে লড়াই হয়েছে চূড়াস্ত
সংগ্রামের দিনেও | সে লড়।ই wR ভারতবর্ষের স্বাধীনতা অর্জনে নেতাজী
স্থভাষচন্দ্রের অবদান তুলনাহীন ৷ ১৯৪১ সালের জাঙ্য়ারী মাসের পর স্থভাষচন্দর
যা কিছু করেছেন তা ত তার আপন অপরাজেয় শক্তির জোরে । সেখানে
ভারতবর্ষের বিপ্লবীরা অঙ্গপস্থিত। একমাত্র ব্যতিক্রম রাসবিহারী বস্থ।
ভারতের বাইরে দীর্ঘদিন সুযোগের অপেক্ষা করেছেন রাসবিহারী | ১৯১৫
সাল থেকে ১৯৪১ Altar জাপানের যুদ্ধ ঘোষণা পর্যন্ত । জাপান যুদ্ধে সামিল
হওয়ায় এসেছিল আকাঙ্খিত স্থযোগ মুহূত্ত ৷ দুহাত দিয়ে তা গ্রহণ করেন
রাসবিহারী । রাসবিহারী দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ায় আজাদ হিন্দ সংগঠনের
প্রতিষ্ঠাতা! সার্থক বিপ্লবী রাসবিহারী জানতেন কেমন করে এ স্থযোগের
AVA করতে হবে পূর্ণভাবে, তাই তিনি ডেকে নিয়ে গেলেন নেতাজীকে
ইয়োরোপ থেকে | ১৯৪৩ সালে নেতাজীকে আজাদ হিন্দ আন্দোলনের
নেতৃত্বের আসনে বসিয়ে এক পতিহাসিক, Freer কাজ করেন রাসবিহারী |
এ কাজের Gey State ও প্রবীন বিপ্লবী নেতাকে বারংবার প্রণাম জানাবে
ইতিহাস । কিন্তু রাসবিহারীর এই বিপ্লকর্ম কী বাংলা তথা ভারতীয়
বিপ্লবীদের পরিকল্পনান্যায়ী হয়েছে ? এ প্রশ্ন থেকেই যায়। তিনি আমাদের দলের সর্বশ্রেষ্ঠ নায়ক ছিলেন প্রথম মহাযুদ্ধের সময় |
আমরা তার সাথে যোগাযোগ রক্ষা করেছি wha | সর্বদাই প্রদীপটি জ্বালিয়ে
রেখেছিলেন তিনি । তাকে সর্বশেষ খবর জানিয়েছি আমরা ১৯৪০ সালে |
ওই খবর পাঠাতে সাহায্য করেছেন শাস্তিনিকেতনের কালীমোহন ঘোষ |
শান্তিনিকেতনে থাকার জন্যে তার পক্ষে খবর পাঠান ও গ্রহণ করা সম্ভব ছিল |
কালীমোহনবাবুর এই নীরব ভূমিকার কথা অনেকের জানা নেই । আমাদের
তরফ থেকে গোপন যোগাযোগ রাখতেন শ্রীনিকেতনের কর্মী atl রায়
কালীমোহনবাবুর এ অবদান fous হওয়ার নয় | রাসবিহারীকে সর্বশেষ খবরে fatal কংগ্রেসের থেকে AH করে সকল
ঘটনা জানিয়েছি আমর]। প্রসংগত জানানো হয়েছে স্থভাষ চন্দ্রের নেতৃত্বে