হিমতীর্থ | Himtirtha

স্নানের Wt ঘটেছে তখন আমিই বা এই অমূল্য স্থযোগ ছাড়ি ca ? জলে স্নান করতে নামবার আগে *্পরশশ করে দেখি; জল বরফের. মত ste! এত ঠাণ্ডায় আর স্নান করতে ইচ্ছা হচ্ছিল না। অথচ এই দুর্লভ স্নানের লোভও সংবরণ করতে পারছিলাম al দেখি, আবাল- বৃদ্ধবণিতা সকলেই মহানন্দে এই বরফ গলা জলে A করছে। গঙ্গা দেবীকে প্রণাম করে আমিও জলে নেমে পড়লাম। কোথায় Ae 2 শীত ততক্ষণ আমাকে ছেড়ে পালিয়েছে এখানে বেশীর ভাগ যাত্রীই পবিত্র ব্রম্মকুণ্ডের ঘাটে স্নান করে থাকে aS এই BAe স্নানের মাহাত্ম্য বেশী। ব্রম্মকুণ্ডকে অনেকের পৃথক FS বলে মনে VA! প্রকৃতপক্ষে তা নয়। গার একটি ধারা ger ভিতর দিয়ে প্রবাহিত । কুণ্ডের om ইট দিয়ে বীধানো। Caer জল Fred মধ্যে প্রবেশ করে আবাঁর যাতে মূল গঙ্গায় গিয়ে মিশতে পারে তারও ব্যবস্থা করা আছে। পতিতপাবনী গঙ্গা এই কুণ্ডের মধ্যে আবতিত হয়ে প্রবলবেগে ছুটে চলেছে। স্ত্রীলোকদের স্নানের স্থবিধার জন্যে কুণ্ডের একদিক লোহার বেড়া দিয়ে ঘেরা । এই কুণ্ডের দৃশ্য অতি মনোরম। পুর্বে ব্রম্মকুণ্ডের স্নানের ঘাট খুবই ছোট ও অপ্রশন্ত ছিল । পালপাবণে এই অপ্রশস্ত ঘাটে অনেক ছুর্ঘটনা ঘটতো বলে তদানিস্তন বৃটিশ গভণ্ণমেন্টের প্রচেষ্টায় ডি. বি. উড, নামক জনৈক ইঞ্জিনিয়ারের তত্ত্রাবধানে Vata ঘাটটির iS eae! এখন বিরাট বাঁধানো চত্বর, প্রশস্ত TIT Fe থেকে প্রায় আধ মাইল দুর পর্যন্ত গঙ্গার তাঁর ইট দিয়ে বাঁধানো। উত্তর দিকে একটি চড়া, তাও ইট দিয়ে বাঁধানে৷ এবং পুল দ্বারা সংযোগ করা। এই চড়ার মাঝখানে ‘furl টাওয়ার, অর্থাৎ “ঘণ্টাঘর? প্রতি পনেরো মিনিট অন্তর এ ঘণ্টা বাজে । তড়িৎ সংযোগে চলমান এই ঘড়ি | ব্রহ্মকুণ্ডের নিকটেই gras’ ঘাট । কথিত আছে, পুরাকালে মহি দত্তাত্রয়ের FY একবার WANTS ভেসে যায়। তখন তিনি তপস্তার বলে গঙ্গার ল্লোতকে প্রত্যাবর্তন করিয়ে পুনরায় নিজ কুশ ফিরিয়ে [ ৪1]