বাস্তুহারা | Basttuhara

বই থেকে নমুনা পাঠ্য (মেশিন অনুবাদিত)

(Click to expand)
বাস্তুষ্কার। ৭ সকাল-সন্ব্যেয় ঝড়ে পড়ে গাছের তলাটা কালো করে ATA! তাইতে সকাল বিকেল গাঁয়ের ছেলে-মেয়ের ভীড় জয় এখানে এত বেশী । গাছের নীচে একটা পুকুর, জল তার ভারী ঠাণ্ডা। দুপুর বেলাটা এ যায়গাটাও নিঝুম থাকে। শুধু গাছের ওপর থেকে টুপ টাপ করে জামের আটি পড়ছে, তাতেই বোঝা যাচ্ছে যে পাতার ফাঁকে-ফাকে পাখীরা তাদের কাজ নীরবেই করে চলেছে | রতন বল্লে, তুই গাছের নীচে দাড়া, আমি ওপরে উঠছি; আমি ওপর থেকে বেশ পাকা দেখে জাম ফেলে দেবো আর তুই কৌচড়ে সেইগুলি লুফে নিবি। নীচে পড়লে কিন্তু মাটিতে সব CLE TA যাবে | ফটিক জবাব দিলে, বেশ FA Ne ওঠবার অস্ধি-সন্ধি তোরই ভালো জানা আছে। আমিই না হয় কৌচার খুঁট্‌ মেলে ধরি। রতন TU নেড়ে সম্মতি জানিয়ে তর্‌ CA করে গাছের ওপর উঠে যায়। কোন্‌ ডাল ধরে কোন্‌ ডালে লাফাতে হবে, কোথায় মাথা গলিয়ে পথ পরিষ্কার করে নিতে হবে, গাছের কোন অঞ্চলে পাকা জামের ভীড় বেশী - সব যেন রতনের একেবারে FI | খানিক বাদেই পাতার ঝোপের মধ্যে সে একেবারে হারিয়ে গেল। ফটিক নীচে থেকে শঙ্কিত হয়ে শুধোলে, কোথায় রে তুই ? নিজেকে লুকিয়ে রেখে জবাব দিল টু--উ -উ! ঝুপ ঝুপ করে জাম পড়ে,__সবই যে ফটিকের কৌচড়ে লুফে TAR চলে তা নয়; মাথায়, নাকে, মুখে চোখে পড়েও ওকে ব্যতিব্যস্ত SCA তোলে ! ক গাছের ওপর রতনের মুখেরও কামাই নেই |



Leave a Comment