সুরেন্দ্রনাথ বন্দ্যোপাধ্যায় | Surendranath Bandapadhya

বই থেকে নমুনা পাঠ্য (মেশিন অনুবাদিত)

(Click to expand)
তৃতীয় অধ্যায় “অদ্ভুত সব পরিবর্তন” স্বরেন্দ্রনাথ তার “কঠোর জীবনযাত্রা এবং অদ্ভুত সব ভাগ্য পরিবর্তনের”” কথা বলেছেন | প্রচণ্ড কঠিন জীবন পথের কাছে অবদমিত না হয়ে এগিয়ে চলার এবার WH হল | " Raat ইংল্যাণ্ডে গিয়ে ইণ্ডিয়ান সিভিল সাভিস পরীক্ষায় প্রতিযোগিতা করবেন এ প্রস্তাব করেছিলেন তার অধ্যক্ষ, জন সাইম | স্বরেন্্রনাথের পিতা সর্বদাই তার অন্তরে এই ধারণা অতি aga সঙ্গে পোষণ করতেন যে তার পুত্র ইংল্যাণ্ডে গিয়ে পড়াগুন। করবে ৷ বাস্তবিক তিনি Sta পুত্রের মঙ্গলকামনা এতখানি করতেন যে তিনি তার উইলে নির্দেশ দিয়েছিলেন যে সে যেন তার শিক্ষা সমাপ্ত করবার জন্য ইংল্যাণ্ডে যায়। তাই পিতা অধ্যক্ষের প্রস্তাবে তৎক্ষণাৎ সম্মতি দিলেন । ১৮৬৮ খৃষ্টাব্দের ৩রা মার্চ তারিখে সুরেন্দ্রনাথ, তার ছুই বন্ধু, রমেশচন্দ্র দত্ত এবং বিহারীলাল গুপ্তের সঙ্গে জাহাজে ইংল্যাণ্ডে যাত্রী করলেন | সে সময়ে একজন ভারতীয়ের পক্ষে Rate ভ্রমণ মনস্তাত্বিক, সামাজিক বা আথিক-_ কোন দিক থেকেই খুব সুবিধের ছিল না । একজন সাধারণ ভারতীয়ের কাছে সমুদ্রেযাত্রা পাপ বলে পরিগণিত হত, আর এর ফলে যে গৌড়ামির প্রতিক্রিয়া! ze তা মোটেই বন্ধ ভাবাপন্ন নয়। ইংল্যাগু থেকে ফিরে আপা লোকের একঘরে হবার ভয়াবহ GS সম্ভাবনা থেকেই যেত । একজন সাধারণ ভারতীয়ের কাছে একটা লম্বা AY যাত্রা করে অজানা দেশে উপস্থিত হওয়া একট! ভাীতিপ্রদ ব্যাপার far) এই সমস্ত কুসংস্কার এবং বাধাকে অতিক্রম করতে হয়েছিল । স্তরেন্্রনাথের পিতা এ ব্যাপারে নিশ্চিত



Leave a Comment