For Complaints/Suggesstions related to this material, please clickHere
বই থেকে নমুনা পাঠ্য (মেশিন অনুবাদিত)
(Click to expand)বাংলার পাখী ৩ খায় বটে, কিন্তু বকদের মতো জলের ধারে বেড়ায় না।
SicAa কথা ভাবিয়া দেখ; ইহাদের চেহারা কাক, বক
বা শকুন কাহ্ারে৷ মতো TH! হাসেরা গাছের ডালে বসিতে
পারে না এবং জলের ধারে ঘুরিয়৷ পোকা-মাকড়ও ধরিয়া
খায় TW) ইহারা জলে সাতার দিয়া পাকে মুখ ডুণায় এবং
সেখানকার শামুক গুগ্লি তুলিয়া খায়। তাহা হইলে দেখ,
এই চারি রকম পাখীর আকৃতি ও চাল-চলনে কত তফাৎ |
যাহা হউক, পাখীদের এই রকম আকৃতি-প্রকৃতি দেখিয়া
নান] লোকে তাহাদিগকে নানা ভাগে ভাগ করিয়াছেন |
সে-মব ভাগের কথা আমরা তোমাদিগকে বলিব না। আমর
মোটামুটি চাল-চলন দেখিয়া পাখীদের শাখাশ্রয়ী, কপোত,
শিকারী, কুলেচর ও সম্ভরণকারী এই পাঁচটি ভাগে ভাগ
করিলাম। যে-সব পাধী ডালে বসিতে পারে, তাহাদের
শাখাশ্রয়ী নাম crea হইল। কাক, কোকিল, মাছরাঙা,
ইাড়িটাচা, চড়াই, বাবুই, বুল্বুল্,-_ইহার৷ সকলেই শাখাশ্রয়ী।
হরিয়াল, YY, ময়ূর, _ইহার| সকলেই কপোত অর্থাৎ পায়র৷
জাতের পাখা ; চিল, বাজ, শিকরা, প্যাচা ইত্যাদি পাখীর
পোকা-মাকড় ও জন্ত-জানোয়ার ধরিয়া খায়, তাই ইহাদিগকে
শিকারী পাখা বলা হইল ৷ কাদাখোঁচ, জলপিপি, ores,
বক, সারস প্রভৃতি পাখীর! নদী ও খাল-বিলের ধারে
বেড়াইয়া পোকা-মাকড় ও ছোটে! মাছের সন্ধানে ঘোরে ।
তাই ইহাদের নাম দেওয়া হইল কুলেচর। চকাচকি, হাস,