এক বছরের স্বাধীনতা [সংস্করণ-৫] | Ak Bacharer Swadhinata [Ed. 5]

বই থেকে নমুনা পাঠ্য (মেশিন অনুবাদিত)

(Click to expand)
অনিশ্চয়তা, আরে! অনেক ব্যাপার স্বাধীনতার আগেই পাঞ্জাবীদের মন অস্থির করে তুলেছিল। গভর্ণমেণ্ট-চাকুরেদের বিষাক্ত মন, পুলিশের বিষাক্ত মন আর সেনাদলের বিভাগ এই দাঙ্গার মূলে বিশেষভাবে কাজ করেছিল। এ ছাড়া, গুজব ও বিশেষ করে মুসূলিম্‌-লীগ্পদ্বীদের নৃশংস প্রচার-কাধ ও সংখ্যালধিষ্ঠদবের নিশ্চিনিতাবে লোপ করার চেষ্টা তো ছিলই। সার্‌ ইতভ্যান্‌ জেঙ্কিন্স্‌ ও জেনারেল রিস্‌ প্রভৃতি ব্রিটশ প্রভু ও তাঁদের অম্নচরেরাও এই ধ্বংসের ay বিলক্ষণ দায়ী। যে-সব সাংবাদিকেরা নেহরু ও লিয়াকৎ আলির সঙ্গে সফরে বেরিয়েছিলেন ভারা প্রত্যেকেই লিখেছেন--“পশ্চিম পাঞ্জাবে আইন ও শাসন বলতে সত্যিই কিছু নেই। সেখানে চলেছে অভাবনীয় অরাজকতা | পূর্ব পাঞ্জাবও প্রতিশোধ নিয়েছে শাসন-দায়িত্ব অস্বীকার করে ।” aterm খা ভারতের বিরুদ্ধে অভিযোগ এনেছেন: “পূর্ব পাঞ্জাবে শাস্তি ও শৃঙ্খলাৰ ভারপ্রাপ্ত ব্যক্তিদের গুলিতে আর বেয়নেটের খোঁচাতেই মুসলমানেরা বিধ্বস্ত হয়েছে |” হিন্দুস্থান টাইম্সের সংবাদদাতা ও আরো বহু দায়িত্বসম্পন্ন ব্যক্তির মত : “গত তিন সপ্তাহে পশ্চিম পাঞ্জাবে হতাহতের শতকরা পঁচাত্তরটির aay দায়ী সৈন্তদল ও পুলিশের লোক। হাজার হাজ!র লোক তাদের হাতে প্রাণ হারিয়েছে। তাদেরই হাতের sis অর্থাৎ শেখুপুরার নরহত্যা জালিয়ানওয়ালা বাগের নৃশংসতাকেও ছাড়িয়ে গেছে। আবার শেখুপুরার ব্যাপারকেও লজ্জিত করেছে Wate তহশীলের বীভৎস কাণ্ড |” পূর্ব পাঞ্জাবের হয়তো কিছু বক্তব্য আছে। একটা সম্পূর্ণ নতুন প্রদেশ হঠাৎ দাঙ্গার বীভৎসতায় তার শাসনভারকে বিপন্ন অবস্থায় দেখল । ১৭০০০ পুলিশের লোকের পরিবর্তে পুলিশের ৯১৮



Leave a Comment