দার্শনিক শূন্যবাদ ও বাংলা সাহিত্য | Darshanik Shunyabad O Bangla Sahitya

শ্ততত্ত ৯ পরবর্তা যুগে নাগাজু'নপ্রবর্তিত শুন্তবাদ ইহাকে অবলম্বন shay যে শূন্যত্বের সংজ্ঞা নির্ণয় করিলেন, তাই সং ও নহে আবার অদংও নহে, উহা সং বা অসৎকে অভিক্রম করে নাই। উভয়ের মধ্যেই শৃন্তের অস্তিত্ব বিছ্রমান। এই যে শূন্যতার বর্ণনা, তাহা সারবপ্তু অর্থাৎ পরমার্থ সত্য; SH, অরিনাশী, অভেদ্ধ ও HHI শূন্ততাকে বজ্র বলিয়া অভিঠিত করা হইয়াছে-_ “ন সন্‌ MAT নামদালন্‌ ন চাপানুভয়াত্মকম্‌, চতুষ্কোটিবিনিমু'ক্তং SE মাধ্যমিক fess || qe সারমসৌশীধুমচ্ছেগাতেডালক্ষণং BIE) অবিনাশী চ LIS! বজমুচ্যতে ॥”১ হীনযান ও মহাযান হীনযষান লম্প্রদায় শূন্যত্বের সাধারণ সংজ্ঞাতেই সন্তুষ্ট ছিলেন, তাহাদের মতে জগংসত্তাশৃন্য এবং নত্তার সঙ্গে যুক্ত বস্তমাত্রই শূহা-- ইহাই {ae অন্ত কথায় জগতে কোন কিছুই চিরস্থায়ী বা ব্যক্তিগত নয়, তাই জগং ASA: মহাযান সম্প্রদায় বিশেষ করিয়৷ মাধ্যমিকগণ এখানে স্থগিত রহিলেন al) তাহারা Touts ধারণাকে চূড়ান্তভাবে সীমা নির্দেশ করিয়া চিগেন, তাহাদের মতে শুধু উপযুক্ত বস্তুর Gol নহে--এমন কি তথাকথিত তথাগত, নির্বাণ বা আকাশ পর্যন্ত Te ety পরিগণিত, কোন tre সমাহিত অবস্থাপ্রাপ্ত সাধকের ইন্দ্রিয় ংযোগের পরিণামের ভিতর শুহাতার সর্বাপেক্ষা বৈশিষ্ট্যপূর্ণ তিনটি walt উপলব্ধি সম্ভবপর হইতে পারে-_শৃন্ততা (নিরবয়তা ), অনিমিত্ত ( নিশ্চিহ্ৃতা ) ও অগ্পনিহিত ( অনির্ণেয়ত৷ )। এইরূপ চিন্তাধারার ভিতর fra বৌদ্ধধর্মঘোষিত শূন্ততাবিচারে দেখা যায় যে, শূন্ততাই >| অদ্বয়বজ্র সংগ্রহ I—9 ১৯, ২৩