সূর্যের সাত রঙ | Suryer Saat Rang

আলাপ চলে না। কাল মিসেস দাসের সঙ্গে আলাপ হল ।” “ওরা ও নৃতন এসেছেন তাই না?” উনি জিজ্ঞেস করেন ? “নতুন, তবে পাঁচ ছ'মাস হয়েছে ।” বিকেলে বেডাতে বেরুই, রাষ্তা-ঘাট লাল ধূলাতে আচ্ছন্ন। যাবার জায়গাও বিশেষ নেই । ছেলেমেয়েরা] বলে, “কলকাতাই তাল, তাই না মা ?” afa, “এখানেও ভাল। তোমাদের স্কুলে ভর্তি করে দেব ৷ এখানে মহানদীর কি চমৎকার মাছ পাও, কলকাতায় এমন GA মাছ পেতে?” উনিও মায় দেন, “সত্যে, মাছটা এখ!নে খুবই চমৎকার | আমি টিপ্পনি কাটি, “আর মাইনেটা বুঝি খারাপ 1?” উনি হেসে ওঠেন “খারাপ হলে কি আর কলকাত৷ ছেড়ে উড়িয়ার হাস- পাতালের ডাক্তার হয়ে আসি ?” “উড়িয়া৷ গববণ্মেণ্ট কিন্তু হাসপাতালের জন্য সত্যি বেশ খরচ করছে ।” উনি জবাব দেন “শুধু হাসপাতাল কেন? আজকাল ওড়িয়। ছেলে মেয়েরা লেখা পড়াতেও অনেক এগিয়েছে ।?” রাত্রি হয়ে যায় arate ফিরে আসি। ইনয্ুয়েঞাতে WSS BE । ডাক্তার মৈত্র আসেন। খুব মজার মজার গল্প বলেন । ভদ্রলোক এরই মধ্যে বেশ জমিয়ে নিয়েছেন। গল্প করার ভঙ্গিটিও BASSI । নিজের পাণ্তডিত্যের অহংক।র এতটুকু cas | আমার অন্ুস্থতা উপলক্ষে প্রায়ই আমেন। খুব ভাল লাগে ভদ্রলোককে | বিশেষ এই নিঃসঙ্গ জায়গায়। ওর কাছেও শুনি, ভদ্রলোকের পড়াত্তনা যথেঃ্, গভীর Wis | Sa পার্তিবারিক জীবন সম্বন্ধে কৌতুহলী হয়ে উঠি--স্ত্রীটি ও'র কেমন ? সে দিন কথায় কথায় ভদ্রলোক বলেন, “পুরুষ AHA আসল প্রেরণা পায় স্ত্রীর কাছে। এদিকে আমি বড় ভাগ্যবান। আমার স্ত্রী একটি অমূল্য রত্ব। আপনারা ভাবতে পারেন এ আমার ঘতিশয়োক্তি। কিন্ত সত্য তা নয়।” মৈত প্রায়ই আসেন, খানিক গল্পগুজব করে চলে যান! কখনে মিসেস মৈত্রকে নিয়ে আসেন Al বলে আমার একটা ক্ষোভ হয়। আমি কি এমনই were ca, তিনি এখানে একবারও এলেন না! যাক্‌ ভদ্রলোক ত প্রায় আসেন । ওর স্ত্রী হয়ত সময় পান Al, বা শরীর হয় তো ভাল aH) এমনি ভেবে tea] LTS ৮