সিন্ধু সভ্যতার স্বরূপ ও সমস্যা | Sindhu Savyatar Swrup O Samasya

বই থেকে নমুনা পাঠ্য (মেশিন অনুবাদিত)

(Click to expand)
১৪ বিশাল ভূখণ্ডে এক অতি উন্নত মানের সভ্যতার প্রাহছুর্ভাব ঘটে- ছিল | এর ফলে ১৯২২ থেকে ১৯৩২ খ্রীষ্টাৰ্য পর্যন্ত উৎখনন চলতে লাগল এই সভ্যতার স্বরূপের অনুসন্ধানে । উক্ত সময়কালের মধ্যে হরপ্লাতে উৎখনন কার্য চলেছিল দয়ারাম সাহানী ও মাথধো স্বরূপ ভাটের তত্ববাধানে। আর মহেঞ্জোদারোতে উৎখনন চলেছিল স্যার জন মার্শাল ও আরনেন্ট ম্যাকের wala! ১৯৩৮ খ্রীষ্টাব্দে ম্যাকে পুনরায় উৎখনন চালান। এই সব উৎখননের ফলে আমরা যা-কিছু আবিষ্কার করেছিলাম, তা থেকে আমরা সিদ্ধ সভ্যতার স্বরূপ সম্বন্ধে অনেক কিছু জানতে পেরেছিলাম। ১৯৪৬ Heist স্যার মার্টিমার ছুইলার পুনরায় হরগ্পায় খননকার্য চালিয়ে ওই নগরীর ইষ্টক-নিমিত প্রাকার আবিষ্কার করেন। এর পর দেশবিভাগ হওয়ার ফলে Bat ও মহেঞ্জোদারো পাকিস্তানের aay Se হয়। পাকিস্তান সরকারের অধীনে স্যার vata হুইলার মহেঞ্জোদারোতে খননকার্ধ চালিয়ে হরপ্পার অনুরূপ ছুর্গ-প্রাকার মহেঞ্জোদারোতেও আবিষ্কার করেন। কিন্তু উৎখনিত স্তরের তলদেশে জল প্রকাশ পাওয়ার ফলে মাত্র কিছু অংশ ( তলদেশ থেকে ) উৎ্খননের পর এখানে উৎখনন-কার্য রহিত করা হয়। তখন বিশ্বাস করা হয় যে এই নগরীর তলদেশে মনুষ়্বসতির আর কোন নিদর্শন নেই । এই বিশ্বাস নন্যাৎং করেন ১৯৬৪ খ্রীষ্টাব্দে যুক্তরাষ্ট্রের পেনসিলভেনিয়৷ বিশ্ববিদ্ঠালয়ের অধ্যাপক জি. এফ. ডেলস্‌ যখন লাহোরের ইণ্ডাস্‌ ভ্যালী কনস্ট্রাকশন কোম্পানির সহায়তায় এখানে টেস্ট বোরিং «(test boring) করেন। এই টেমন্ট বোরিং-এর ফলে জানতে পারা যায় যে প্রকাশমান জলতলের ৩৯ ফুট” নীচেও মনুষাবসতি ছিল | ॥ [তন ॥ Raa; এবং মহেঞ্জোদারোয় যখন উৎখনন চলছিল তখন ( ১৯২৭-৩১ ) ননীগোপাল মজুমদার সিন্ধুনদের তটে সমকালীন ও তৎপূর্বের বহুসংখ্যক মনুষ্যবসতির কেন্দ্র আবিষ্কার করেন। তার মধ্যে নমাগোপাল কর্তৃক ১৯২৯ খীষ্টাব্বে উৎখখনিত আমরির



Leave a Comment