অভিজ্ঞান [সংস্করণ-১] | Abhigyan [Ed. 1]

অভিজ্ঞান দৃপ্তস্বরে মমতাময়ী বললেন, “তা ah না হয়, তা হ'লে কিসের জমিদার তুমি 1” জহরলাণের মুখে মৃতু হাসি দেখা দিল। মমতাম্মীর কলিকাতা-প্রীতিকে ঈষৎ আঘাত দেবার অভিপ্রায়ে তিনি ফললেন, “কলকাতায় থাকলে কি আর জমিদার আগেকার মতো কেউটে সাপ থাকে ?-ঢেডা মাপ হয়ে যায়। তার না থাকে বিষ, না থাকে চক্কোর।” “আচ্ছা, তা হালে তোমার নায়েবকে ডেকে, হুকুম দাও,--সে তো আর কলকাতায় থাকে Al” জহরলালের মুখে আবার হাসি দেখা দিল? বললেন, "শুধু নায়েবকে হুকুম দিলেই হবে না, সময়ের শ্রোতকে এই সাতটার সময়ে আটকে ফেলবার অন্ত বিধ।তাপুরুষকেও হুকুম দিতে হবে। সাত ঘণ্টা থেকে যাবার ব্যবস্থা করার BUI মাত্র এক ঘণ্টা খরচ হ'লে ও ঝাড়গ্রামে 1গম়ে ট্রেন ফেল করে বারো V1 VOR থাকতে হবে। তাতে যদি রাজী থাকতো চলো, আপণতি নেই। কিন্তু বেশি রাত্রে স্টেশনের পথ একেণরে নিরাপদ AUC মাঝে Hers (নর কথা শোন যাচ্ছে 1° এই শেষোক্ত কারণটাই মমতাময়ার মনে সর্বাপেক্ষা অধিক ক্রিয়াশীল Bq, একটু চিন্তা ক'রে বললেন, “আচ্ছা, তা হ'লে কান সকালে যাতে আমরা বেলা সাতটার মধ্যে বেরিয়ে পড়তে পারি, তার Bsa এখন থেকে কর। কাল আর রাত্রের গাড়ি নয়, কাল বিকেলের গাড়িতে ares ঠিক রইল i" জহরলাল বললেন, “ব্যবস্থা করবার দিক থেকে ধরলে আজ রাত্রে যাওয় আর কাল সকালে যাওয়ার বিরুদ্ধে একই রকম আপত্তি দাড়ায়। সকালে গিয়ে আর দরকার নৈই--কাল সকালে উঠে" যাবার ব্যবস্থা ক'রে ফেলে বিকেলের দিকে Ae শীদ্ বেরিয়ে পড়লেই acai’ তারপর Brad হয়ে কি ৪