বৈজ্ঞানিকী [সংস্করণ-৪] | Baigyaniki [Ed. 4]

বই থেকে নমুনা পাঠ্য (মেশিন অনুবাদিত)

(Click to expand)
৮ oy বৈজ্ঞানিকী কৰিম উপায়ে ব্যাধিগ্রস্ত করি, তাহাদের রক্তের লালায় ওঁ বিষন্ন পদার্থ মিশ্রিত থাকে, কাজেই, এই লালা দ্বারা আমরা যখন টিকা লই; তখন সেই পদার্থ আমাদের রক্তের শ্বেত কণিকাগুলিকে খুব চঞ্চল করিয়৷ তুলে এবং ইহার ফলে কণিকা হইতে প্রচুর বিষন্ন পদার্থ নির্গত হইতে” আরম্ভ হয়। এজন্য এই অবস্থায় বাহির হইতে যদি সেই রোগের জীবাণু দেহকে আশ্রয় করে, তাহা হইলে আর রোগের লক্ষণ প্রকাশ হইতে পায় না; দেহপ্রবিষ্ট হইবামাত্র জীবাণুগুুলি ধ্বংস প্রাপ্ত ₹ইতে ATF | মেস্‌্নিকফের এই নবতত্ত্বটি বর্তমান যুগের একটি বৃহৎ আবিষ্কার বলিয়া] গণ্য হইতেছে। যেদিন মানুষ ores বিজ্ঞানবুদ্ধি পাইয়াছিল, সেদিন বুক্য়াছিল, প্রকৃতি কখনই নিষ্ঠুর নয় ; জড়ে প্রাণ*প্রতিষ্ঠ] করিয়| তিনি নিশ্চিন্ত হইয়া থাকেন ais ॥প্রাণীর চারিদিকে যে ব্যাধির জীবাণু নিয়ত খুরিয়| বেড়াইতেছে, এবং WHIT ও খাছ্যপানের সহিত যাহা FAM আমাদের শরীরে ও রক্তে প্রবেশ করিতেছে, তাহাদের "অনিষ্টকারিতা প্রশমনের উপায় ডাক্তারথানার গুঁষধের শিশিতে নাই, একথা cater বিষ্ঞ চিকিৎহসকগণও বুিয়াছিলেন। এই কারেণই যে উপায়ে ashe তাহার সন্তানগণকে সুম্বরাখেন, তাহা আবিষ্কারের জন্য গত একশত বৎসর ধরিয়া বৈজ্ঞানিকগণ ঘোর তপস্তায় নিযুক্ত ছিলেন। বিংশ শতাব্দীর প্রভাতে সেই তত্ত্বের আভাস দিয়া anfies আধুনিক বিজ্ঞানকে oo করিয়াছেন।



Leave a Comment