সপ্তমেন্দ্রিয় | Saptamendriyo

বই থেকে নমুনা পাঠ্য (মেশিন অনুবাদিত)

(Click to expand)
বায়ুতত্ব ৯ পরিবর্তন বেশীক্ষণ স্থায়ী হয় না। বিকর্্ম তাড়ণে ez আবার ফিরে যায়। কাজেই, তার জন্য নিজে সাধনা করিতে হয়। এ প্রবাহটা পুনরায় অন্তমুখ করার চেষ্টায় প্রথমেই অনেক টুকু SMA স্বীকার করিতে হয়। সুখে হুয় না Bla প্রথম প্রথম এ চেষ্টা ঠিকও হুয় না। বিষয়াকর্ষণে ঠিক্রে বেরিয়ে পড়তে হয়! সেই আয়াস টুকুকেই নেই অঠিক চেষ্টাকেই দোষ বলা হয়েচে। তাই ভগবান অর্জুনকে বলচেন, সদোষ হলেও সহজ কর্ম (অভ্তমুখে প্রাণ চালান) ত্যাগ করতে casi কারণ স্ব কাজই আরম্ভকালে নির্দোষ হয় ali দোষাচ্ছন্ন থাকে, যেমন Shaq উৎপন্ন কালে ধোয়াচ্ছন্ন থাকে । “জন্মনা STATS শুদ্রঃ সংস্কারাং দ্বিজ Cores” | এই বচন থেকে জানাযায়, যে যতদিন সংস্কার অর্থাৎ উপনয়ন না হয়, ততদিন YH অবস্থা । উপনয়নকে এক কথায় অন্তর্দ fe বলা যেতে পারে । আমাদের এই দুই চোখে প্রত্যেক বিষয়ের বহির্ভাগমাত্র দর্শন হইয়া থাকে, কিন্তু সেই বিষয়ের অন্তর ভাগ লক্ষ্য হয় না। তাই স্ত্রগুরুদেব দীক্ষা কালে আমাদের Sc একটা দিব্য চক্ষু ফুটিয়ে দেন। সে চোখে বাহিরে দেখা যায় না । ভেতরে ভেতরে চাইলে তাতে অনেক বিষয় দেখতে পাওয়া যায়। নে চোখের দৃক্‌ শক্তি সাধারণতঃ আবরণে ঢাকা ৷ দীক্ষার পর অভ্যাস দ্বারা সেই আবরণ সরাতে হয়। আবরণ সরাতে পাল্লে সে চোখে ভূত ভবিষ্যৎ ও বর্তমান সব দেখাযায় | শাস্ত্রে সে চোখকে দিব্যচক্ষু



Leave a Comment