আচার্য প্রমথনাথ বসু | Acharjya Pramathnath Basu

(৭) matin চাকরী হতে মুক্তি হলে অনেকেরই জীবনের স্বাভাবিক বিকাশের স্মবিধা হয়। প্রফুল্লচন্দ্রেরও তাই হয়েছিল বিজ্ঞান কলেজের অধ্যাপনার কালে । রাসায়নিক গবেষণার ক্ষেত্রে, ছাত্রদের মধ্যে গবেষণার al উন্মেষের কাজে, রসায়ন বিজ্ঞানকে শিল্নক্ষেত্রে প্রয়োগে, দেশের সমাজ-সেবায়, aly আন্দোলন ও কর্মের মধ্যে আচার্য রায় যেন আরও সহজ স্বচ্ছন্দগতি হয়েছিলেন | সরকারী চাকরী ছাড়ার পর প্রমথনাথের জীবন ও সহজ এবং স্বাধীন পথে চলেছিল | এবং চিন্ত! ও কর্মে স্বদেশ ও স্বধর্মের প্রতি তার অনুরাগ ও গৌরববোধ বেশী করে ফুটে উঠেছিল | আগে সাহেব নাম অনেক সময় মিল্লেও অবসর পেয়ে প্রমথনাথ হলেন পুরাপুরী এদেশীয় । সনাতন আদশীনুযায়ী বাঁড়ী ও বাগান করে নিভূতে নিস্পৃহ হয়ে NW ধ্যানময় জীবন যাপন করতেন রণাচীতে ৷ তা বলে কখনও কল্যাণকর কর্মে তার বিমুখত| দেখা যেত না। জনসেবার নানা পথ। শিক্ষার বিস্তার, সমাজের কদাচারের দূরীকরণ, ছুর্গতের দুখ মোচন ও রাজনৈতিক জীবনে সৎপথের ইঙ্গিত--সবই প্রমথনাথের শেষ জীবনের কার্ধের মধ্যে দেখতে পাই। তাই Leaders of Behar পুস্তকে এই Fpl প্রবাসী বাঙ্গ!লীর জীবন-কথা শ্রদ্ধার আসন পেয়েছে। শিল্প ও ব্যবসায়ে বাঙ্গালী পেছিয়ে আছে বলে আচার্য রায় Qt করতেন। আজও সে অবস্থার বিশেষ বদল হয়নি। তবে সে যুগের বাঙ্গালী ছিলেন আদর্শবাদী--তাদের সাধনার ইতিহাস আজ বাঙ্গালীর গৌরবের কাহিনী হয়ে রয়েছে। ব্যবসায়ে প্রতিষ্ঠা