For Complaints/Suggesstions related to this material, please clickHere
বই থেকে নমুনা পাঠ্য (মেশিন অনুবাদিত)
(Click to expand)চ রবীন্দ্র উপন্যাসে সময চূর্ণ করে অনুভূতির অসংখ্য সময়ের অমেয়তা ড্যালোওয়েক্রে পরিবর্তমান জীবনের
অসংখ্য অভিজ্ঞতার মুখোমুখি নিয়ে AT | অতএব এই চেতনাবোধ নিয়ে ওপন্যাসিক
কোনোভাবেই পারেন না বিজ্ঞানকেও উপেক্ষা করতে। অথচ যে জায়গাটি ছুঁয়ে
উপন্যাসের পাত্রপাত্রীরা অস্তর্মুখীন ও aa ব্যক্তিত্বকে নিয়ে বৃহত্তর সামাজিক
মানুষের সম্পর্কে আসে, অর্থাৎ যে শক্তির তীব্র চাপের ফলে সে অনস্তকালের
সঙ্গে সূত্রবদ্ধ হতে পারে - সেখানে উপন্যাস শুধু জ্ঞানের আত্মীয়রূপে আত্মব্যাখ্যা
করতে পারে না। HTS তলন্তয়ের ‘AHA উপন্যাসের নেখ্্লিউদভ্ ©
মাস্লোভা স্মৃতিতে অনুশোচনার সময়-বিবৃতি ধরে আত্মকেন্দ্রিক শোষক AGT থেকে
মুক্ত হয়ে পুনরুজ্জীবিত হতে পারে। দস্তয়েভকঙ্কির “ত্রাইম আাল্ড পানিশমেন্ট
উপন্যাসে রাস্কলনিকফকে খুন এবং পরস্বাপহরণের স্মৃতি পাপচেতনার আগুনে
পুড়িয়ে শুদ্ধ করে তোলে । এক্ষেত্রে অভিজ্ঞতার দর্পণে উভয়ের পরিবর্তন জ্ঞান
মাধ্যমের দৃষ্টিতে দেখানো সম্ভব নয়। কাজেই সময়ের অবস্থান যেখানে মহৎ-এর
পথ অবলম্বন করে, সেখানেই উপন্যাসে প্রবেশ করে ভাব ও অনুভূতির জগত।
হয়ে ওঠে প্রগতিশীল | সত্তা বারে বারেই সম্প্রসারিত হয় অপরতায়। বাইরের এই
দৃশ্যপট ছেঁকে উপন্যাসের অনুভূতির চোখে ধরা পড়ে মানুষের যন্ত্রণার ভেতর
একটি স্পর্শকাতর ATA | আর বাইরের জগত জুড়ে জড়িয়ে থাকা “বর্তমান” নিস্পৃহ
বস্তময়তায় সমতালে এগিয়ে সেই যন্ত্রণার সঙ্গে সম্মিলিত হয়ে বিশিষ্ট, কোনো
মুহূর্তের খন্ডত্বে জ্বলে ওঠে | স্বভাবত: এই AY মুছে গিয়েই অসহ যন্ত্রণা থেকে
মুক্তি ঘটতে পারে ক্রমশ মানবিক কালের সনম্নিধানে। প্রত্যেক ওপন্যাসিক তার
WAS পটচিত্রের সুযোগকে কাজে লাগিয়ে যেখানে সত্তা-অপরতার সম্পর্ক গড়ে
তোলেন, সেখানে শেষ পর্যন্ত মানবিক কালকেই অনুসন্ধানের পথে আভাসের
ছোৌঁয়া দিয়ে যান । কিংবা হয়তো গড়ে নেন তার প্রতিমা। তারপর ক্রমশ আরও
OPPO এগিয়ে যান, সন্ধান করে ফেরেন YAN | সমালোচকও এই যুক্তিতেই
বোঝান-_ “মিলিয়ে দেখতে চাওয়াটা ওঁপন্যাসিকের দেখতে চাওয়া। এই ব্যক্তি আর
পরিবেশকে মিলিয়ে দেখতে গিয়ে ওপন্যাসিক দেখান কী এবং কতটুকু মিলছে
এবং কী কোথায় মিলছে না। অসমন্বয়ের এই যন্ত্রণাকে ওপন্যাসিক নানাভাবে
পরীক্ষা করেন। সকল প্রেমে সকল মানুষ তার স্বরূপকে খুঁজছে। ব্যক্তি মানুষের
এই সন্ধানী যাত্রায় ঘন ঘন করাঘাত সমাজ-পরিবেশের বুকের ওপরেই বাজতে
থাকে। ফলে উপন্যাসে একজন মানুষকে কেন্দ্র করে যেমন বহু মানুষের প্রত্যক্ষ
অপ্রত্যক্ষ সমাহার ঘটে, তাতে নানা ব্যক্তির যৌগিক অবস্থানে ডিস্কোর্স অনিবার্য