শ্রীমদ হরিদাস সিদ্ধান্তবাগীশ স্মরণে | Shreemad Haridas Siddhantabagish Smarane

বই থেকে নমুনা পাঠ্য (মেশিন অনুবাদিত)

(Click to expand)
স্থল-ও-জলপথের সংযোগকেন্দ্রে অবস্থিত fay ইহা একেবারে অকারণ বা আকস্মিক বলিয়া, মনে হয় না। ফরিদপুরের কোটালিপাঁড়ায় প্রাপ্ত ষষ্ঠ শতকের একটী লিপিতে চন্দ্রবর্মণ- কোট বলিয়া একটি দুর্গের উল্লেখ ate: সামরিক প্রয়োজনে এই ছুর্গ-নগর গড়িয়। উঠিয়াছিল, সন্দেহ নাই। কিন্তু এই লিপিতে এবং এই স্থানে প্রাপ্ত সম- সাময়িক অন্যান্য লিপিতে স্থানটা নৌ-বাণিজ্য-প্রধান ছিল তাহারও ইঙ্গিত পাওয়া যায়। এই কোট হইতেই বর্তমান কোটালিপাড়৷ নামের উদ্ভব, এরূপ অনুমান একেবারে অযোক্তিক নয় ।”* ডঃ ভট্রশালীও মনে করেন যে চন্দ্রবর্ম| বঙ্গদেশে এসে এই ছুগনির্মাণের কাজ স্ক্রু করেন মোটমুটি ৩১৫ BCA | কিন্তু চতুর্থ শতাব্দীর সমৃদ্ধিময় কোটালিপাড়ার সৌভাগ্যশশীও একদিন চলে যায় অস্তাচলে। আবার ভিন্ন দিগন্তে ফুটে ওঠে চিরায়ত এশ্বধ্যের রক্তিম আশ্বাস । এগিয়ে আসে নতুন গৌরব রবির অভ্যুায়ের পুণ্যলগ্ন; উদ্ভাসিত হয়ে ওঠে কোটালিপাড়ার জলমগ্ন অঞ্চল, সার বঙ্গদেশ, তথা সসাগরা ভারতব্ষ। ॥ দুই ॥ দুর্গনগর কোটালিপাড়৷ কালে নাবাল জলাভূমিতে রূপান্তরিত হ'ল; ze হ*ল তার দ্বিতীয় পর্ব । BIBS, বারাণসী অথবা সরস্বতীর তীর থেকে বেদবিদ ব্রাম্মণেরা এসে এখানে বসতি স্থাপন করে দ্বিতীয় পর্বের wera করলেন। আমরা আগেই দেখেছি যে পঞ্চদশ শতাব্দীতেই কোটালিপাড়া অঞ্চল ত্যাগী ও মনীযী-মানবগণের আশ্রয়-ভূমি বলে পরিচিত । এই সব ত্যাগী ও মনীযীগণের সাধনার ও আরাধনার পুণ্যফলেই যেন আচাধ্য ব্রম্মচারী প্রমোদন AAT ব্রাহ্মণ বহুল কোটালিপাড়ায় এলেন। কোটালিপাড়ার উনশিয়৷ গ্রামটী তার তাল লাগল। সেখানেই তিনি শাস্তির নীড় বেঁধে থেকে গেলেন। ইনিই আমাদের হরিদাস সিদ্ধাস্তবাগীশ মশায়ের বংশের আরিপুরুষ ও কোটালিপাড়।র প্রবাদ পুরুষ । পত্ডিতপ্রবরদের প্রচেষ্টায় পুত্ন্দরাচা্যের আদি ও উত্তরপুরুষদের নাম ধাম আমরা জানতে পেরেছি। “tafe. সদাচারসম্পন্ন অনেক ব্রাহ্মণই তার বংশে জন্মেছেন। তবে হরিদাস সিদ্ধাস্তবাগীশ মশায়ের জীবন কাহিনীই আমাদের এখানে আলেচনার মূল বিষয়বস্তু wie পরিশিষ্টে কেবলমাত্র তারই



Leave a Comment