অন্ধকার দিন | Andhakar Din

বই থেকে নমুনা পাঠ্য (মেশিন অনুবাদিত)

(Click to expand)
অপরাহ্ন বেলার উত্তাপ ও ধূলার ভিতর দাড়িয়ে সীমা এই পলাতকদের দেখতে লাগল। অবশেষে ওকে পাশ কাটিয়ে সরে আস্তে Val অনেক কাজ ওর--মাদাম অনেকগুলি কাজের ভার ওর ওপর দিয়েছেন। প্লানকার্ড পরিবারের আবাসগৃহ “ভিলা qq রেপোয়” সব রকম জিনিষ মজুত রাখতে হবে, তবে অবস্থা দেখে মনে হচ্ছে আর দু তিন দিনের ভিতর বাজার হাট করা এক রকম HBT হয়ে উঠবে। সেই কারণেই মাদাম সীমাকে প্রয়োজনীয় দ্রব্যাদির যে তালিক৷ করে দিয়েছেন wl আকারে দীর্ঘ। এই উত্তেঙ্গনা ও হট্টগোলের ভিতর সব কাজগুলি সারা হয়ত সম্ভব হয়ে উঠবে না। এই দৃশ্যের ভিতর আর আটক না থেকে সীম! দ্রুত পদক্ষেপে সোজা শহরের দিকে চল্ল। সরু গলিটা যেখানে শেষ হয়ে ৬নং রুটে এসে পড়েছে, সীমা, সেইখানে এসে পৌছল। CHD মাটিনের পার্বত্য কেন্দ্রের পাশে অধবৃত্তাকারে এই পথটি ঘুরে গেছে। এইখানটিতে যে দৃশ্য সীমার চোখে পড়ল, গত কয়েক দিনের ভিতর এতখানি করুণ দশ আর সে দেখেনি । পথের মোড়ে ঘুরতে গিয়ে একদল মোটর দাড়িয়ে গেছে, অন্যদিক থেকে আর এক মার মোটর LCA পথ জুড়ে আছে, ঘোড়ার গাড়ি, মোটরকার, বাইসিকল, গাধা, পথচারী সবাই মিলে একটা অদ্ভুত খিচুড়ি পাকিয়েছে-_ অসহায় জনগনের অন্তহীন মিছিল। কেউ কিন্তু একটু ও কটু কথা বলছেনা, এই জটিল গ্রন্থি খোলার চেষ্টা! করছে না, অস্বস্তিকর অস্বাচ্ছন্দ্যের মধ্যে সবাই সেই উত্তপ্ত ধূলিমলিন পথের ওপর faq হয়ে বসে আছে,-__ছেলেবুড়ো, নর ও নারী, সামরিক বে সামরিক, আহত ও অক্ষত--মবাই স্বেদাক্ত কলেবরে হতাশাভরে বসে আছে | গভীর করুণ৷ভরা চোখ মেলে সীমা সেই ধুলিমলিন, নিশ্চল ১১



Leave a Comment