For Complaints/Suggesstions related to this material, please clickHere
বই থেকে নমুনা পাঠ্য (মেশিন অনুবাদিত)
(Click to expand)সন্ধানীর চোখে পশ্চিম ১৩ আছে কেউ কেউ। ফ্রান্স আর স্থইজারল্যাগু প্রভৃতি পশ্চিম-
ইউরোপের ছেলেমেয়ে সবাই এরা মিশে একাকার হয়ে গিয়েছে।
উচ্ছ্বাস আর প্রাচুর্ধে ভরা এই সম্মেলন যেন ব্রিটিশ ছাত্রমমাজের আর
একটি দিক দেখাল আমাকে । স্ুনেছি সারা বৃটেনের ইতিহাসে
এরকম নাকি আর কখনও হয় নি। এই পাঁচ হাজার শাস্তিসেনার
মিলিত অভিযান বৃটেনের ভাবী ইতিহাস রচয়িতাদের যোগাবে WW I
এরা আর কিছু চায় না, পৃথিবীকে জানাতে চায়' on চায় শাস্তি।
বোমাবিধ্বস্ত শেফিল্ডের প্রধান রাস্তা দিয়ে যখন এই শাস্তিযোদ্ধারা
মিছিল করে যাচ্ছিল তারা চীৎকার করে বলছিল,--"আমরা চাই
শাস্তি, চাই বন্ধুত্ব রাস্তার দুপাশের জনতা অবাক হয়ে দেখছিল
আর হাত নেড়ে জবাব দিচ্ছিল--“বন্ধুত্ব*। অনেক বৃদ্ধবৃদ্ধা,-_-কারোর
হয়ত ছেলে মারা গেছে যুদ্ধে, কারোর স্বামী,_এগিয়ে এসে Bers
করে বলল,--“আমরা আর যুদ্ধ চাই না। তোমাদের উপর আমরা
ভরসা! রাখি, তোমরা দেশে দেশে তোমাদের আত্মীয়স্বজন আর
বন্ধুদের কাছে প্রচার করবে--'আমরা শাস্তি চাই।। সকলে মিলে
একসংগে শাস্তি চাইলে যুদ্ধ ঠেকানো যাবে।” wate শেফিল্ডের
বুকের উপর এই শাস্তিসম্মেলন তাই বহু মূল্যবান | শোভাযাত্র| বা সভা আমাদের চোখে নৃতন কিছু নয়। কিন্ত
এটাই আশ্চর্য যে এরাও এইরকম SIT! এতকাল যত ইংরেজ
ছেলেমেয়ের সংগে আলাপ পরিচয় হয়েছে তারা সবাই আমাদের
সঙ্গে একমত নয়। ভালোমন্দ, বুদ্ধিমান, নির্বোধ সবই আছে
তাদের মধ্যে ৷ কিন্তু এমন্ গতাঙ্গগতিক ছকে বীধা জীবন তাঁদের যে
বুঝে উঠতে পারি না এরা কোনদিন স্বাধীন চিন্তা, স্বাধীন জিজ্ঞাস!
করে। এমন চিন্তার সার্থক 'রেজিমেন্টেশন' বুঝি কোনো দ্বেশে করা