For Complaints/Suggesstions related to this material, please clickHere
বই থেকে নমুনা পাঠ্য (মেশিন অনুবাদিত)
(Click to expand)( ষোল ) যুক্ত করে দেওয়া হয়। এজন্যেই সংস্কার প্রচলিত যে, পশ্চিম দিকে মাথা রেখে
ঘুম গেলে ath খোয়া যাবার asta থাকে। অন্যদিকে, মুসলিম সমাজে সংস্কার
রয়েছে যে, পশ্চিম দিকে পা দিয়ে শোয়৷ উচিত নয়। এর কারণ, পশ্চিম দিকে
পবিত্র কাবা শরীফের অবস্থান বলে সেদিকে পা রেখে শয়ন করলে ভীষণ বেয়াদবী
হয় ও গোনাহ্গার হতে হয়। মুসলিম সমাজে মহররম মাসে বিয়ে হয়না৷। এর
কারণ, এ মাসে এজিদের সঙ্গে যুদ্ধে কাশেম শহীদ হলে সখিনা বিধবা হয়। সাধারণভাবে “সংস্কার' বলতে অনেকেই “কুসংস্কার' বুঝে থাকেন। কিন্তু এ দু'টো
যে এক নয়, তা আমরা ইতিপূর্বে বোঝানোর চেষ্ট!৷ করেছি। এসব সংস্কারই যে অর্থহীন
কিংবা অযৌক্তিক, এমন মনে করার কোন কারণ নেই। এমন অনেক সংস্কার আছে
যেগুলির যুক্তি আমরা কোনমতেই জঅরন্বীকার করতে পারিনা। স্বর্ণ হারালে অমঙ্গল-
জনক কিংবা অলক্ষ্ীর চিহ্ন বলে সংস্কার প্রচলিত। স্বর্ণ অত্যন্ত মূল্যবান বলেই
স্বর্ণালংকার ব্যবহারকারীকে পরোক্ষে WSS করে দেয়ার জন্যই সংস্কারটির we
ঘরের মেঝেতে কয়লা বা কালি দিয়ে অনর্থক দাগ টানতে নেই, টানলে att হতে
হয়। আসলে মেঝে যাতে নোংরা কিংবা অপরিষ্কার না হয় সেদিকে দৃষ্ট আকর্ষণ
করার জন্যেই এর উদ্ভব। সন্ধ্যার পর জোনাকী পোকা ধরলে পায়খানা পায়।
সম্ভবতঃ শিশু-কিশোরদের উদ্দেশ্যেই সংস্কারটি গড়ে তোলা হয়েছে। জোনাকীর
দেহে যে Luci ferin বলে ফসফরাস ঘটিত যোগ থাকে, তা পেটে গেলে খারাপ
হতে পাবে, এ জ্ঞান সংস্কার সুষ্টাদের ছিল কিন৷ জানিনা, Sea পল্লীগ্রামে রাতে পায়খান৷
করা যে একটা ভীষণ সমস্যা, সেদিকটা মনে রেখেই সম্ভবত: সংস্কারটি WB করা
হয়েছে। দা বা বটি খাড়া করে রাখলে মনের কাঁমনা-বাসনা কাঁটা ahr, আসলে
দা Tah খাড়া করে রাখলে যে কোন সময় একটা দূর্ঘটনা ঘটার সম্ভাবনা থাকে
বলেই সংস্কারটির উৎপত্তি । THIS গরু ব৷ ছাগলের দড়ি ডিডাতে নেই! এর কারণ
হিসেবে অনেকে বলে থাকেন. হযরত মোহাম্মদ (72) শৈশবে মেষ চড়াতেন, হাতে
থাকতো দড়ি ৷ তাই এ দড়ি ডিঙালে বেয়াদবী হয়। আসল কারণ সম্ভবত: এইযে
রজ্জুবদ্ধ গরু-ছাগলের দড়ি ডিঙালে পায়ে জড়িয়ে পড়ে যাবার সমন্তাবন৷ থাকে।
সংস্কার আছে, অন্ধকারে কিছু CS নেই! কারণট অত্যন্ত স্পষ্ট। অন্ধকারে কিছু
খেলে খাবারের সঙ্গে পোকা-মাকড় ব৷ ময়ল৷ পেটে চলে গিয়ে পেট খারাপ করতে
পারে। খাবার সময় কথা বলতে নেই। দেখা গেছে, খাবার সময় কথা বললে
কিংবা হাসলে খাদ্যেব et শ্বাসনালীতে আটকে গিয়ে অনেক্ক সময় শ্বাসদ্থোধ
হবাঁর উপক্রম হয়। গ্রহণের সময় কিছু খেতে নেই। কারণ, “পৃথিবীর বায়ুযগুলে
মানুষের পক্ষে ক্ষতিকর অসংখ্য জীবাণু ভাসমান। কিন্তু ng কিরণের অতিবেগণী