বভ্রুবাহন | Babrubahana

THUS | > নারদ। তোর ভয়ে বনের সমস্ত হিংশ্র জন্ত আমার PaaS আশ্রয় 'নিয়েছে। ইলা। রক্ষা করতে চাও, তোমার চরণ প্রান্ত বিদ্ধ হবে। নারদ। বলিস কি! ইলা। আর বলাবলি কি, কর্তব্য স্থির করে তবে বনে প্রবেশ করেছি। নারদ। বালক, এই বিপন্ন পশু ক'টার কাতর রোদনে তোর প্রাণ ক্কি একটুও বিগলিত হ”ল না ? ইলা। কেন হবে না ঠাকুর, এই দেখ না আমারও চক্ষে জল ঝরছে, কিন্তু কি করবে ঠাকুর, এ আমার কর্তব্য। মা আমার পাগলিনী, এ বন থেকে ও বন ঘুরে বেড়ায় নারদ। মায়ের শরীর রক্ষী হয়ে সর্বদা তা'র সঙ্গে থাকনা| কেন" Sali মাযদি আমায় কোথাও যেতে আদেশ করে। at) তুই তা'দের বিনাশে কৃতসংকল্ল, আমিও তা'দের রক্ষায় কতসংকল্প। ইলা। বেশ রক্ষা কর। (ধনুতে পুনঃ বাঁণ যোজনা ) att! ক্ষুদ্র বালক, এত বলদর্প! জানিস আমি মুহূর্তে তোর হপ্ Bes করতে পারি। ইলা। চোখ atete কেন ঠাকুর কর না। আর এতই যদি শক্তির অহস্কার তাহ'লে ওই প্রাণীগুলোকে ফলমূলাণী করনা কেন। স্বচ্ছন্দ বনজাত শাকমূলে কি ভার উদরপুর্ভি হয় না? নারদ। যা তাই, তোকে পারলেম্‌ না। এই একটা মণি নে, এই মণি তোর মাকে দিগে যা তাহ'লে তোর মায়ের আর হিং জন্তুর ভয় থাকবে Al |