পতনের বিরুদ্ধে | Pataner Biruddhe

কাঠের সিন্দুক, sro রঙের ঘিয়মাণ নথিপত্র, পাজি, ছেঁড়াখোঁড়া ব্ই-এ ভরা! আলমারি। রবি উঠে দাড়ালে|। একধারে কিশোরী মিতিরের পোর্টম্যান্ট। তারই পাশে তের্ছা করে রাখা একটা কালো মলাটের ডায়েরী। ধুলো-মাখা পুরোনো। রবি খুলে দেখলো | বাংলা ইংরিজি মিশিয়ে খুদে খুদে লেখা। মলাটের ভিতরের পাতায় লেখা “ডিয়ার শান্ুকে--কিশোরী” পয়লা জাম্তুয়ারী ১৯৪৮। সঙন্ধ্যা। দিল্লী । পাতা Geo দেখলো যার লেখা সারা ডায়েরীময় তারই হাতে লেখা নাম, ধাম, পরিচয় । “আনন্দ সরকার তন নম্বর মদন THA লেন, হাওড়া।” ডায়েরীটা HF করে পকেটে ফেলে দিল রবি। বাড়ি গিড়ে পড়ে আবার কিশোরীবাবুর অজান্তেই ফিরিয়ে দেবে। কারণ পাতা উস্টোতে উল্টোতে রবি কয়েকটা আশ্চর্য কথা দেখতে পেয়ে গেছে । বাইরে পায়ের শব্দ । স্থজাতাদি কথা বলছে। আলো তার পাশে পাশে । আলোর এক হাতে AA আর একহাতে কিশোরী- বাবুর নাগরা। রবিও ঘর থেকে বেরিয়ে দালানে দাড়াল । বাড়ির বাসিন্দারাও স্থজাতাদির গলা শুনে বাইরে বেরিয়ে এসেছে । একজ্বন উৎকষ্ঠিত প্রশ্ন করল, -_-বাচ্চাটা বেঁচে আছে তো 1 BZ এখনো | HA ভগবান করুন, যেন বেঁচে যায়। স্থজাতাদ্ি রবিকে ডেকে বলল, “কিরে, রবি এসেছিস! আয় এ ঘরে আয় ।' চট্ট খুলে ঘরের ভিতরে ঢুকলো স্থজাতাদি। রবিও ঢুকলো | আলো “dar নিভিয়ে দিয়ে চুপচাপ দীাড়িয়ে। ঘরে ঢুকেই স্থজাতাদ্রি বিছানাপত্র, এটা! সেটা তুলে পেতে সরিয়ে থিতিয়ে ঘ্রটাকে একটা মোটামুটি ভদ্র চেহারা দিতে চেষ্টা করল । তারপর আলোকে লক্ষ্য করে নিরুত্তাপ গলায় বলল,-_“কি করছিলি আলো ১৬