বৈষ্ণব সাহিত্য ও আধুনিক যুগ সাহিত্য | Baishnab Sahitya O Adhunik Yuga Sahitya

বই থেকে নমুনা পাঠ্য (মেশিন অনুবাদিত)

(Click to expand)
বৈষ্ণব সাহিত্য ও আধুনিক যুগ সাহিত্য ৯ কথা পাওয়া যায় না। ভারতীয় ধর্মমত সকল পর্শ্বেরই শেষ্ঠত্ব স্বীকার করিয়াছেন এবং সকল পথেই অগ্রসর হইলে সেই পরমপুরুষকে লাভ কর যায় বলিযাছেন। এই জাতীয মতবাদই পরমত অসহিষ্তুতার পথ প্রশস্ত করিয়াছে । অপরের ধর্্মমতকে শ্রদ্ধা করিবার শক্তি সকল সম্প্রদায়ই হারাইয়া ফেলিয়াছিলেন | অবশ্য মহাপ্রভু স্বয়ং শিবকে উচ্চাসন দিলেও আমাদের মনে হয মধ্বাচার্য্যের এই মত পরবস্তা যুগে TET সাম্প্রদায়িকতার স্ষ্টি করে । সম্ভবতঃ এই জা'তীয় মতবাদের জন্যই বৈষ্টব, শৈব, শাক্ত প্রভৃতি বিভিন্ন সম্প্রদায় নিজ নিজ উপাস্তের wey এবং আপন আপন মতবাদই যথার্থ এই দাবী করিয়া ধর্ম-কলহের কলুষিত ধূনে আকাশ বাতাস আচ্ছন্ন করিযা| ছিলেন । বেদাস্ত দর্শনের মূলবাক্যটিকে aes eka ইহারা সকলেই ধর্শ্দের বহিরঙ্গ লইঃয উন্মত্ত হইয়া উঠেন । তাহার ফলে বৈষ্ণব এবং অন্যান্য ধর্মমতগুলি প্রাণহীন, es, তর্ককণ্টকি'ত মতবাদমাত্রে পর্য্যবসিত হইল । বিভিন্ন ধর্মমতগুলি আপনাদের aes প্রাণশক্তিকে হারাইযা ফেলিল এবং দেশবাসীও AVS HT রমাস্বাদন হইতে বঞ্চিত হইল | মধ্বাচারয্যের মতে বিষ্ণুর সালোক্য ও aH প্রাপ্তিই জীবের মুক্তি । ইহাই পরমপুকযষার্থ এবং লভ্য বস্তু, কিন্তু মহাপ্রভু সালোক্য সামীপ্য লাভ এবং Jere পরমপুরুযষার্থ বলিযা স্বীকার করিতে চাহেন নাই। পতিজ্ঞানে মধুর রস আশ্রয় করিয! সেই পরমপুরুষের সেবাই জীবের একমাত্র লক্ষ্য | “আর শুদ্ধ ভক্ত কৃষ্ণ প্রেম সেবা বিনে | স্বস্থখার্থ সালোকাযাদি না করে গ্রহণ ॥” (Ds cos আদিলীল! 8180) “যদ্যপি মুক্তি হয় এই পঞ্চ প্রকার | সালোক্য ATE সামীপ্য মারূপ্য আর ॥ সালোক্যাদি চারি যদি হয ATA | তবে কদাচিৎ ভক্ত করে অঙ্গীকার 1” (As চৈঃ মধ্যলীলা ৬।১৮৮) অনেকে মনে করেন মহাপ্রভু তাহার ধর্মমত সম্পূর্ণভাবে মধ্বাচার্য্যের মতবাদের উপর প্রতিষ্ঠিত করিয়াছেন, কিন্তু ইহা যথার্থ sal মনে হয় না। এমধ্যলীলার নবম পরিচ্ছেদে দেখিতে পাই মহাপ্রভু যখন মধ্বসম্প্রদায়ী সন্ন্যাসী wy কলহ পরমপুরুষার্থ



Leave a Comment