নেতাজীর স্বপ্ন ও সাধনা | Netajir Swapna O Sadhana

বই থেকে নমুনা পাঠ্য (মেশিন অনুবাদিত)

(Click to expand)
ডভাবরুত-পথক্ত সন্ন্যাসী হয়েও বিবেকানন্দ ছিলেন স্বদেশপ্রেমিক। কিন্ত প্যাটিয়টিজমের প্রচলিত অর্থে বিবেকানন্দের স্বদেশপ্রেমের পরিচয় দেওয়া যায় না। তেমনি প্যাটি য়টিজম কথাটিকে সর্বোত্তম বিশেষণে বিভূষিত করেও এই শব্দটির সীমিত সংজ্ঞায় নেতাজীর ভারত- প্রেমের মর্মার্থ অনুধাবন করা যায় না। নেতাজীর ভারত-প্রেম যে পরম অনুভূতি থেকে উৎসারিত রাজনৈতিক স্বদেশপ্রেমের সংজ্ঞায় তার সামান্য ভাবার্থ মাত্র প্রকাশ পায়। নেতাজীর কাছে ভারত- প্রেম তার জীবনধর্ম,_রাজনৈতিক বৃত্তি নয়। স্বদেশসেবার মন্ত্র নেতাজীর জীবনে মঞ্জুরিত হয়েছে আত্মোৎসর্গের আবেদনে। নেতাজী তাই বলেছেন, “নিজের জীবনকে পুর্ণরূপে বিকাশ করে ভারতমাতার পদান্কুজে অঞ্জলিরূপে নিবেদন করবো, এই আন্তরিকরিক_ উৎসর্গের ভিতর দিয়ে য়ে পুর্ণতর জীবনলাভ করবো, বো,-_এই আদর্শের দ্বারাই ° আমি অনুপ্রানিত হ হয়েছিলাম aces বা রাজনীতির পর্যালোচন| আমি সাময়িক বৃত্তিরপে গ্রহণ করিনি?” এই আত্মোংসর্গের অনুভূতিতে নেতাজীর প্রাণ-গঙ্গা কী প্রবল আবেগে প্রবাহিত হয়েছে তার আরেকটি তরঙ্গ-সংকেত উনিশ শ' চল্ললিণ সালে আমরণ অনশনত্রতী'স্থভাষচন্দ্রের একটি পত্র । €অনশন শয্যা থেকে তিনি লিখেন সরকারকে, “এই মর জগতে সব বিনাশ হয়ে



Leave a Comment