পরমহংস মহানন্দগিরি [সংস্করণ-১] | Paramhansa Mahanandagiri [Ed. 1]

বই থেকে নমুনা পাঠ্য (মেশিন অনুবাদিত)

(Click to expand)
পরমছংস মহানন্দগিরি 4 টালিশনালা নামে বিকৃতা ও পরিচিত! বিষ্বাতীয়-বিধর্মীয় এঁতিহাসিক বিচারে। কি জানি, আছি যুগে হয়তো ক্ষীণ এই আদিগঙ্গা ছিলেন প্রথরা প্রবল! ও Saat) কালশ্রোতে যেমন পড়ে পলিমাটি নদীতে, তেমনি পড়ে মানুষের মনে-প্রাণে ও বিচারে বুদ্ধিতে। গেরুয়া ধারিণী মায়ের পবিত্র জলে হাত মুখ ধুয়ে স্থরেন্দ্রনাথৎ কালী মায়ের আঙ্গিনায় প্রবেশ করলেন। কত কথাই Sta মনে উদয় হ'ল আলোক ছায়ার পট পরিবর্তনের মত। চিত্তরূপ স্বচ্ছ পর্দার উপর ভেসে উঠলো পিতা-মাতার স্নেই-আদর, পত্নীর Strata এবং কন্যার আব্দার | Ys রজনীর গাঢ় অন্ধকারে সতীদেবীর শবরূপ দেহ মন্দির নির্বাক-নিস্পন্দ, গম্ভীর ভাবে দণ্ডায়মানা রহেঁছেন, সাক্ষী স্বরূপে। সবারই লয় আছে কিন্তু, নেই আধারে বিলুপ্ত, আলোকে চাক-চিক্য, মন্দিরা- ভাস্তরে Aaa cow সতীদেবীর। তিনি সদাই নিত্যা, স্নেহ ও বাংসল্্যে বিগলিতা। Sta রূপের নাই ay তাই aan faster) দয়া Sta ag, তাই তিনি চার হাতে দেন ভক্ত সম্ভানকে, ধর্শা অর্থ, কাম ও মোক্ষ। সাধকের মনোবিকারে মায়ের রূপ ও আকৃতি পরিশ্ফুট হয় আধার Ayah কৃষ্ণ--গীত, শ্বেত, লোহিত, শ্যাম, শান্ত ও বিভৎস AVIA দাবী ও মাতার স্নেহ ওুদার্ধ্যে afew, সেখানে নাই একটুও স্থান আকার বিকারে, রূপ সৌন্দর্য্যের ভেদবুদ্ধি ৷ অন্ধকারে নাট মন্দিরের অভ্যস্তরে এককোণে ব'সে শোকার্ত চিত্তে লক্ষ্য করছেন স্থরেন্দ্রনাথ মায়ের মন্দির। করুণ সুরে কে যেন ডাকলো, “স্থরেন”! মা-ম।, বলে চিৎকার করে উঠলেন তিনি বিস্ময়ে। ঘন ঘন Westen, বিদায়ের এ কাতরোক্তি sta? হঠাৎ তার মনে ফুটে উঠলে! বিদায় কালীন স্ত্রীর মলিন মুখ। ছুটি হাত ধরে তিনি বলে গিয়েছিলেন, “ওগো, আমি চল্লাম, মেয়েটাকে দেখো, যেন কখন অযত্ন BTA না।” মেয়ে, কার মেয়ে আমার 1 না-না, আমার নয়, আমার হলে কখনই সে আমায় ছেড়ে চলে যেতো না। এঁতো, কে যেন আধ আধ স্বরে বাবা, ব'লে ডেকে ছুটে পালাল। আমায় দেখে ভয় পেয়ে পালাল। মা-মা। একবার ছুটে বুকে আয়! বুকে তুলে কত আদর করেছি, কত cay চুম্বন দিয়েছি তবুও ora পালাল। আমি কি ভুল দেখলাম ? হ্যা তাই হুবে। সব বাঞ্জে, সব মিথ্যে। আমি পিতা নয়, আমার কেউ নেই; শ্মশানের বুকে প্রজ্লিত অগ্নিশিখার মধ্যে আমি ব'সে আছি। চুপ ক'রে ব'সে স্নেহ, ভালবাসা ও মমতার পরিণাম দেখছি,-- হাহাহা। এই সংসার-_মায়ায় গড়া জীক-জমকের সংসার। পতঙ্গের



Leave a Comment