আমি | Aami

১৬ আমি রঘু বলতো--ওরা সব আঁশফল খেকে যাচ্ছে -- “কোথায় আশফল আছে রে ? — 8 টালিগঞ্জে। টালিগঞ্জে নবাবের আঁশফলের বাগান আছে, চিডিয়াখান] থেকে সব সেইদিকে যাচ্ছে, আবার ফিরে আসবে তোরবেলা-- বাছুড়গুলোর সঙ্গে আমিও যেন টালিগঞ্জের নবাবের বাগানের আঁশফল খেতে casa! রাত্রিবেলা বিছানায় শুয়ে শুয়ে আমারও মনে হতে।আমি যেন হঠাৎ উড়তে শিখেছি। আমাদের বাড়ির পাঁচিলটা টপ.কে যেন বাতাসে ভেসে ভেসে অনেক্দুর চলেছি। রঘু নেই, বাবা নেই, মাস্টার- মশাই, কেউ কোথাও নেই। অন্ধকাব আকাশের বুক চিরে চিরে আমার পিঠের পাখা দুটো শুধু sted শব্ধ করছে। উড়তে উড়তে একেবারে টালিগঞ্জের নবাবের বাগানের ভেতরে আঁশফল গাছের ডগায় গিয়ে নেমেছি। মাঝে মাঝে জোলাকি ary, গার বাদুড়ের দল আমাকে ঘিরে রয়েছে। সমস্ত WS ধরে wa করছি। তারপর ভোর হবার আগেই আবার এসে বিছানায় চুপি চুপি সুয়ে পড়েছি, রঘু টের পায়নি । ay তোরবেল! বিছানার পাশে এসে ডাকতো--থোকাবাৰু, ওঠো ওঠো-- বাবার সব কড়া হুকুম দেওয়া ছিল AYA ওপর। অদ্ভুত সে-সব হুকুম। প্রথমে হাঙের পাতায় সরযেব তেল নিয়ে ate দিয়ে দাত মাজতে হবে | তারপর বুরুশ। তারপর জলখাবার। জলখাবারের st লিস্ট, ছিল aga কাছে। আজ যদি লুচি oa, কাণকে তাহলে পাঁউরুটি। পরশু টোস্ট, আর কল! আর দুধ। যাতে ভিটামিন আছে পেই সব বাছা বাছা জিনিস দিয়েই আমার জলখাবারের লিস্ট, করা হয়েছিল । তা: থেকে এক তিল নড়বার উপায় ছিল না। অথচ নটবর? মোটা মোটা চালের পাস্তাভাত cacy gpa কী শক্তি! হট তার গন্ষর-গাড়িটাককে একলা! ছ'মাইল চালিয়ে নিয়ে যেত, আবার ছ'মাইল চালিয়ে নিয়ে আসতে! ফেই এক Sth পাস্তাভাত খেয়ে । হটু বলতো--কধনও কাঠাল বিচি ভাজা দিয়ে পাস্তাভাত খইছিস 1 শুধু টু একলা নয় বৈকুঠকেও থেতে দিত পাস্তাভাত। খেয়ে খেয়ে এমনি ইয়া মেষ হয়ে গিয়েছল আগে । বৈকুষকর সে-চেহারা দেখেননি তিনি apa কাছেই শুনেছিলেন, আগে নাকি বৈকুষ্টকে দেখতে আরো ভালে! fart কিন্তু ন-খেতে পেয়ে পেয়ে তখন রোগা হয়ে গিয়েছে। Apa সঙ্গেই মাইলের পর মাইল হেঁটে যেত আর হেঁটে আসতো।