কালো রক্ত | Kalo Rakta

বই থেকে নমুনা পাঠ্য (মেশিন অনুবাদিত)

(Click to expand)
বীশবাজি ১৭ খোড়ুলাছির মাঠে গাজনের eT eats লোকজন বিশেষ জমৌনি, মাল-পত্তও বিশেষ fey ae তেলে ভাজ দুর্গন্ধ পাঁপর, যির্নে ধানের খই আর শিল-পড়া কতক কীচা আঁম। কাগজের এবার বড় অভাব, ঘুড়ি-ফুরফুরি নেই একখানাও। মাটির পুতুল--কুকুর-বেরাল, হাতি-ঘোড়া--সর্বলের এক রঙ, BY চোখ যা বাকের ডগা বা লেজের শেষ বোঝাবার জন্যে কালোর দু'একটা ফৌটা বা Hoe কাটা হয়েছে। আছে কিছু টাচের ও বাশের জিনিস, ঝুড়ি চ্যাঙারি, থারা-খালুই। আর আছে হাঁড়িকুঁড়ি সরা-মালসা, কলকে ধুমুচি। নেই নেই গামছা, নেই বা কাচের চুড়ি। যাঁরা তবু এসেছে সব যেন কেমন কাহিল চেহারা, ঢলকো, বিম- ata | যেন কি একটা আতঙ্কের অন্ধকূণ থেকে বেরিয়ে এনেছে মরতে- . মরতে । চলায়-বলায় BE নেই এক রতি! পরনের কাপড় কানি হয়ে আসছে দিনে দিনে | পাকড়া গছের তলায়ই বেশি ভিড়। আর বেশি গোলমাল। কাছেই কোথায় OH ট্যামটেমি বাজছে | এগিয়ে গেলাম। শুনতে পেলাম একটা ছোট ছেলের কান্না (আমি পড়ে যাব, আমি মরে ষাব।” আকুল aE চোখে কীাদছে নেই ছেলেটা । ছ-সাত বছর বয়স, পেঁকাটির মত হাত-পা, কোমরের নিছে ছেঁড়া টেনি স্বাটা। বাসা! থেকে খসে-পড়া না-ওড়া পাখির বাচ্চার মত অসহায় । ব্যাপার কি? কাছে কেন ? সবাই বললে, বীশবাজি হবে। প্রথমটা বুঝতে পারিনি। ভেবেছিলাম বাশ fics পিটবে বুঝি ছেলেটাকে, তাই কাঁদছে অমন অঝোরে। কিন্তু সবাই বললে, মার নয়, খেলা | , *



Leave a Comment