For Complaints/Suggesstions related to this material, please clickHere
বই থেকে নমুনা পাঠ্য (মেশিন অনুবাদিত)
(Click to expand)q নিজেরে হারায়ে খুঁজি রাস্তার মোড়েই হলো৷ আসানসোলের fed হাউস। সামনেই বড় রাস্ড।--লোকজনের
যাতায়াতের অভাব asl eer হলো, সামনের বারান্দায় গিয়ে যে বসব তার
উপায় রইল না-_কারণ যদি প্রবোধবাবুর লোক আমাদের দেখে ফেলে ! প্রবোধ গুহ
ভীতিট! মনের মধ্যে এমনভাবে জমাট বেঁধে গিয়েছিল যে অপরিচিত কোনো
লোককে আমার দিকে তাকিয়ে থাকতে দেখলেই ভয় হতো। (প্রবোধবাবুর চর
নয়তো | ) যাই হোক, ভয়ে আমর] আর সামনের বারান্দার দিকে বেরুতামই না।
ভিতরের দিকটা ছিল বাগানের মতো বেশ নির্জন। সামনে চাতাল, তারপর
থানিকটা খোল! জায়গা, বাগানের AS এ বাগানেই ঘুরে বেড়াতাম। যতো
বেলা বাড়তে থাকে, গরমও ততো বাড়ে। রাত্রে অবশ্য একটু shel পড়ত। করতাম
কী, একটা খথাটিয়| চাতালে টেনে নিয়ে এসে খঘুমোতাম। শোওয়া বসা খাওয়া ছাড়া আর কোনো কাজ Zl একটু যে বাইরে বেরিয়ে
আসানসোল শহরটা একটু ঘুরে আসব তারও উপায় নেই। রীতিমত বন্দী-জীবন। দিন-দুয়েক এইভাবে কাটল। দ্বিতীয় দিন শিশিরবাবু বেরিয়ে গেলেন আমাকে
একা বসিয়ে, পোস্ট অফিসে । বোধ হয় কলকাতায় টেলিগ্রাম করতে | কলকাতার খবরটাও তো জানা দরকার। কিন্তু ঠিকানার ব্যাপারে সাবধানতা
অবলম্বন করাই শ্রেয়। তাই afes হাউসের ঠিকানা না দিয়ে “কেয়ার অফ গোস্ট-
মাস্টার” ছিল ঠিকানা। শিশিরবাবুকে তাই রোজ ডাক আসবার সময় পোস্ট অফিসে
যেতে হতো। ছুদিন কেটে গেল এইখানে । তৃতীয় দিনও যথারীতি পোস্ট অফিসে বেরিয়েছেন
শিশিরবাবু, আমি সাকিট হাউসের চাতালে খাটিয়াশ্রয়ী হয়ে অলস বিশ্রামমুহুতত যাপন
করছি, এমন সময় একটা ট্যাকৃসির আওয়াজ একেবারে সাকিট হাউসের সামনে |
সর্বনাশ, প্রবোধবাবুর কোনো লোক নয়তো! চট্ করে উঠে দীড়ালাম--কি করব
ভাবছি এমন সময় দেখা গেল Bare হয়ে আসছেন শিশিরবাবু। যাক, বীচা গেল। ভদ্রলোক যেন হাফাচ্ছেন। বললেন, জানেন ট্রেনটা একটু লেট ছিল। দুর
থেকে ট্রেনটাকে লক্ষ্য করছি-_হঠাৎ দেখি বিজয় মুখুজ্যে । - সর্বনাশ ![-বলে উঠল!ম--নির্ঘাৎ প্রবোধবাবুর৷ ওকে পাঠিয়েছেন আমাকে
খুঁজে বার করতে। কী হবে?
. উনি বললেন,_দেখি, বিজয় মুখুজ্যে গাড়ী থেকে নেমে চা খাচ্ছে স্টলে দাড়িয়ে
প্রথমে ভাবলাম যে fay এইখানে নামছে-_-তখনই ছুটে চলে আসছিলাম, কিন্তু ট্রেন