হারামণির অন্বেষণ | Haramanir Anweshan

প্রশ্নোত্তর। a ee ag tay Nie Ng eee el হইয়া বাচিয়৷ থাকুক; একই অভিন্ন সময়ে, তোমার wera পাওয়া এবং প্রাণের চাওয়া পরস্পরের oo আলিঙ্গন করিয়া হরিহরাত্মা sea গিয়াছিল ;---তবে আর কেমন fea বলিব যে, চাগুয়৷ এবং পাওয়ার মধ্যে ব্যাদ্রমূগের সত্বন্ধ। তোমার দৃষ্টিতে তুমি যেখানে দেখিতেছ ব্যাদ্রমূগের সম্বন্ধ, আমার দৃষ্টিতে আমি সেখানে দেখিতেছি পুরুষপ্রকৃতির are বা জ্ঞানপ্রাণের ATE | তোমাকে faa করি-*জ্ঞান সব-চেয়ে ভালবাসে কাহাকে ? জ্ঞানকে জিজ্ঞাসা করিলে জ্ঞান কি বলে? জ্ঞান বলে--প্াণ- তুল্য ভালবাসাই ভালবাসার সর্ব্বোচ্ট আদর্শ। তাহা যখন সে বলে, তখন তাহাতেই বুঝিতে পারা যাইতেছে যে, *জ্ঞান প্রাণকে যেমন ভালবাসে, এমন আর কাহাকেও নহে। প্রাণ আবার coz ভালবাসে জ্ঞানকে । জ্ঞান একমুহূর্ত চক্ষের আড়াল হইলে প্রাণ দশদিক্‌ অন্ধকার দেখে। জ্ঞান ছাড়িয়া পলাইলে প্রাণের নাড়ি ছাড়িয়া যায়। ভালবাসা যদি'চ বস্তু একই, তথাপি জ্ঞানের ভালবাসা এবং প্রাণের ভালবাসার মধ্যে একপ্রকার অভেদ-ঘ্যাম প্রভেদ আছে, আর, সে যে প্রভেদ, তাহার গোড়া'র কথা৷ হচ্চে প্রতিযোগিতা অর্থাৎ পাশ্চাত্যবিজ্ঞানশান্তরে যাহাকে বলে Polarity foal মিথুনীভাব। পুরুষ যেভাবে স্ত্রীকে ভালবাসে, জ্ঞান "মেই- ভাবে প্রাণকে ভালবাসে, আবার, স্ত্রী যেভাবে পুরুষকে ভালবাসে, প্রাণ সেইভাবে জ্ঞানকে ভালবাসে। রূপকচ্ছলে বলা যাইতে পারে যে, নবোদিত eh যেভাবে afta প্রতি চক্ষু উন্মীলন করে, নবোদিত জ্ঞান সেইভাবে প্রাণের প্রতি চক্ষু উন্মীলন করে; তার সাক্ষী--মানুয্যাবতারের আদিমবয়সে পৃথিবীতে জ্ঞানের যখন ATTA অরুণোদয় দেখা দিয়াছিল, তখন জ্ঞানের BHR ছিল--প্রীণ কিসে ভাল থাকে-_অহোরাত্র কেবল তাহারই পদ্থায়