কাব্যসমগ্র [খণ্ড-২] | Kabyasamagra [Vol. 2]

বিষাদ ছুঁয়েছে আজ, মন ভালো নেই মন ভালো নেই (বিষাদ ছুঁয়েছে আজ, মন ভালো নেই,) ২৪৯ উৎসর্গপত্র (তোমাকে উৎসর্গ করি আমার কবিতা,) ২৫০ স্বপ্নে তোমার চিঠি পাই (স্বপ্নে-পাওয়া তোমার চিঠিটি আমি) ২৫১ ফিরে যাই (কখন হারিয়ে গেছে আমার শৈশব, আজ কেন) ২৫২ শক্তি চট্টোপাধ্যায়ের জন্যে এলিজি (আমি বুঝি বেঁচে থাকা কী যে ক্লাস্তিকর এই পৃথিবীতে) ২৫৩ একবার (একবার তুমি আমাকে কাছে ডাকো) ২৫৩ যদি কষ্ট হয় (চিঠি লিখতে কষ্ট হলে নাহয় লিখো না) ২৫৪ হও তুমি আমার ইথাকা (বৃষ্টিধারা হয়ে নামো এই মর্ত্যে, আমার জমিনে) ২৫৫ নামমন্ত্র (যখন চিৎকার করি আমি আমার কণ্ঠ থেকে) ২৫৫ দুচোখ জুড়ে তুমি (আমি যখন বার্লিনে বার্চ ট্রি দেখি) ২৫৬ পাতালে (এখন পাতালে আছি, গভীর পাতালে) ২৫৬ বৃষ্টির জন্যে (এখন একটু বৃষ্টি নামুক) ২৫৭ সময় ফুরিয়ে যাচ্ছে (সময় ফুরিয়ে যাচ্ছে দ্রুত. কিছুই হলো না) ২৫৮ Bas (একেবারে তছনছ হয়ে গেছে ডিতর-বাহির) ২৫৯ অবেলায় (এই অবেলায় কী আর করার আছে) ২৫৯ তোমার আসার জন্যে (এই কি তোমার ফিরে আসা) ২৬০ দুঃখ নামে (তোমাকে এখন আমি দুঃখ নামে) ২৬০ তুমি (তুমি কি তবে বর্ষারাতের পাগল-করা গান) ২৬১ তোমাকে দেখতে গিয়ে (তোমাকে দেখতে গিয়ে পৃথিবীর আর কিছু) ২৬২ এই ভ্রমণ (তোমার নিকটে পৌছতে না পারা মানে) ২৬২ তুমি খুব দূরে নও (BAN খুব দূরে নও, দুই পা গেলেই তোমার নিকটে) avo ভালোবাসা পেলে (ভালোবাসা পেলে আমি জল হয়ে যাই) ২৬৪ আমি কোনোদিন দণ্তকারণ্য যাইনি (আমি কোনোদিন দণ্ডকারণ্য যাইনি) ২৬৪ কবিতার জন্ম (আকাশ আমাকে দেয় কবিতাব) ২৬৫ কোথায় চলেছি (এই ভাসতে ভাসতে কোথায় চলেছি আমি) ২৬৬ ন্দ্রাঘোর (ঘুমের ভেতর থেকে কোন) ২৬৭ শরণার্থী (শরণার্থী বেশে আমি) ২৬৮ ভালোবাসায় (ভালোবাসায় পাথরও হয় জল) ২৬৯ দূরে গেলেই (পাখি তার চেনে ঠিকই বাসা) ২৬৯ চাইনি কেন (তোমার কাছে চাইনি কেন ভালোবাসার জোরে) ২৭০ ছিড়ে থাবে (তোমাকে এখন ছিড়ে খাবে হায়েনার দল) ২৭০ মৃত্যুর কোনো বয়স নেই (মৃত্যুর কোনো বয়স নেই, বিবেচনা নেই) ২৭১ পাতাগুলো ঝরে যাবে (পাতাগুলো ঝরে যাবে, সঙন্ধ্যায় হাসগুলো একদিন আর) ২৭২