দেশের দুঃখী [সংস্করণ-১] | Desher Dukkhi [Ed.1st]]

বই থেকে নমুনা পাঠ্য (মেশিন অনুবাদিত)

(Click to expand)
৮ দেশের Heel অবগত হইয়াছি, কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যসচিব মাননীয়া রাজকুমারী অমৃত site অবিলম্বে প্রত্যেক প্রদেশে হরিজন-উন্নয়নকার্ধের জন্য একটি করিয়] বিভাগ স্থাপনে উদ্যোগী হইয়াছেন। আজ পশ্চিম-বাংলার পরিষদ-সদস্ত মহোদয়ের এই ay সুচিন্তিত অভিমত প্রদান করিবার স্থযোগ উপস্থিত হইয়াছে । মাননীয় সদস্তগণ নিজ নিজ অভিমত জ্ঞাপন করিযা পশ্চিম-বাংলার প্রায় se লক্ষ হরিজনের উন্নয়নকার্ধযের ভার গ্রহণ করিলে সত্যই দেশ ধষ্ঠ হইবে । ইহাতে পশ্চাৎপদ জাতিগুলি ভারত সরকারের পরিকল্পিত কৃষি-শিল্প-উন্নয়নকার্যধের আংশিক কার্ধভার গ্রহণ করিতে সক্ষম হইবে | প্রস্তাবের পটভূমিকায় আমি এই wa বলিতেছি যে, হরিজন উন্নয়নের অর্থ মাদ্রাজর ১৯৩৭, ob এবং ৪৭ সালের মন্দির-প্রবেশ-আইন ace) পশ্চিম-বাংলার SY GRAS এবং তপনীলদের আইনত সামাভিক সমানাধিকার দিবার ow যদিও কোন আইন আজ AAG রচিত হয় নাই, তবুও এখানকার সামাজিক জীবনে চলাফেরার কোন গুরুতর ব্যবধান হরিজন ও বর্ণ হিন্দুদিগের মধ্যে নাই। এ কথা বলিতে আমি tees করি যে, ভারতের কোন একটি প্রদেশের DIE পশ্চিম- বাংলার হরিজনদের গলায় ঘণ্টা বাধিয়া রাস্তার এক ধার দিয়া চলিবার are কোন কালে এখানে ছিল না । আমি বিশ্বাস করি, শ্রীচেতদ্যদেব, রাজা রামমোহন রায়, বিব্কোনন্দ, রবীন্দ্রনাথ এবং শিক্ষক ছাত্র ও catia তথা সাহিত্যিকগণ অপস্পৃশণ্ুতার বিষবুক্ষের মূলে যে পরিমাণ কুঁঠারঘথাত করিয়াছেন, এইবার জাতীয় সরকারের সামাদ্ আঘাতেই তাহা ভূমিসাৎ হইয়া! যাইবে । পশ্চিম-বাংলার জনগণ এই বিষয়টির প্রতি এত বেশি উদ্যোগী ও আগ্রহনীল এবং আমার প্রিয় দেশ- বাসী এরূপ প্রগতিশীল যে, যে কোন একটি আইন বিধিবদ্ধ হইলেই



Leave a Comment