প্রণয়পাশা [সংস্করণ-১] | Pranay Pasha [Ed. 1st]

নিশ্চিন্ত করার পরেও ডাক্তার খুব নিবিষ্টভাবে আবার পরীক্ষা করল আমাকে | সেই ফাকে দু-চোখ ভরে আমি একটা দৃশ্য দেখলাম। ডাক্তার যতক্ষণ আমার প্রেসার দেখল, হার্ট দেখল, পালস্‌ দেখল পেট দেখল, ততক্ষণ পর্যন্ত সারার সমস্ত মুখ এমন কি সমস্ত ভেতর স্ুদ্ধ্‌ যেন উৎকণ্ঠিত, উদগ্রীব । একাগ্র দৃষ্টিতে ডাক্তারের মুখের দিকেই চেয়ে আছে। ডাক্তারের মুখে অথবা ভুরুর ফাকে এতটুকু উৎকণঠার ভাজ পড়ছে কিনা খুঁটিয়ে (দখছে। যেন এর ওপরেই জীবন-মরণ নির্ভর। শেষে আবার নিরাপদ রায় শুনে নিঃশ্বাস ফেলে বাচল। দৃশ্যটা বুকের তলায় একটা সুখের প্রলেপের মতো | যন্ত্রপাতে গোটাতে গোটাতে ডক্টর কেলার হাসিমুখে জিজ্ঞাসা করল, ব্যথাটা প্রথম টের পেলে কখন ? ভয়ে ওয়ে একবার সারার দিকে তাকিয়ে জবাব দিলাম, সকাল থেকেই 16নচিন ব্যথা safaa— সারার ছু-চোখ বড় হয়ে Gore | ডাক্তার জিজ্ঞাস! করল, তারপর ? -_-তারপর ভয়ানক বেড়ে গেল, ঘণ্টাখানেক পর্যন্ত *স-এক বিষম অবস্থা'* এ-রকমটা আগে আর কখনো হয় নি। --এক YR ACA কষ্টে উধাল-পাথাল করলে অথচ কাউকে ডাকলে না। সারার যদি ফিরতে আরো এক ঘণ্টা দেরী হত 1 অসহায় A মতো বলে ফেললাম, আমার কি সর্বনাশ যে করলেন ডক্টর জানেন Al | ডাক্তার অবাক ।--কেন 1 এরপর LETH] ধরে ওর কাছে মামাকে এই কৈফিয়তই দিতে হুবে। ওকে বলে যান আমার বোশ কথ! বলা নিষেধ। ডাক্তার হাসতে লাগল। সারার দিকে ফিরল একবার । ওর মুখ থমথমে হয়ে আসছিল Asya t সৌজন্যের খাতিরে হাসতে চেষ্টা! করল একটু | ডাক্তার আমাকে বলল, তোমাকে কষে TH উচিত, যে-রকম যন্ত্রণা হচ্ছিল বিপদ হতেও পারত, বাট ইউ আর এ ব্রেভ নটি a ১৮