মেঘের ঢাকা তারা | Meghe Dhaka Tara

১৮ CAC ঢাকা তারা উঠে পড়ে নীতা। ওদিকে স্কুলে চাকরির সময় হয়ে গেছে। নিজের পড়াশোনা, তারপর কাজকর্ম--তবু আনন্দ পায় নীতা আর পাঁচজানেব মুখে হাসি ফুটরক। মানের কোনে একটা সূল জাগে; গুনগুনানি Fa Har তাকে alsa দিতে আলে are পর্যন্ত | সূরের হালকা রেশটা তখনও মনে ae সব কিছু যেন Awa; ওই রোদমাখা গাছগাছালি লই'নের উপর বসে ল্যাজ্োলা পাখিটাকে কেমন ভালো লাগে। খালের বুকে ছোটনৌকার মাঝি ওকে কোন জগতে afar যাবার ডাক আনে। সবকিছু নিয়ে তার জগৎ--সুন্দ্র-সুরময়-বর্ণময় | নাতা বাড়িতে পা দিয়েই একটু বিস্মিত হয়৷ গীতা গুম হয়ে বসে আছে! বইপত্র চারিপাশে ছিটানে'! মা Taser করছে। AGIA মেয়েকে? দুধকলা দিয়ে কালসাপ mele দোব ধরণ এক-একটা কানা খোঁড়াল ঘাড়ে চাপিয়ে , হাঁড়ি ঠেলবে দুবেলা-- আব শাশুড়ি ননদের ofits খাবে তবেই চিট হয়ে যাবে। CHS মারাবো এইবাব | নীতা ব্যাপারটা ঠিক বুঝতে পারে না: তালে একটা কিছু ঘটছে তা AN অন্মান কবতে পারে। মণ্ট ওদিকে দাঁড়িয়ে, মা ফেটে পাড়ে তাক্রে দেখে। —- AQ NAR “গছ! এ Alor সবই ওই ON! হবে না? বাপ ক্রেমন! a - নীত! ঘরেব ভিতর AC গেল। জাল একবার মাশ্যর STS চড়লে পাবে ধীবে ধাপে ধাপে চড়াব দিই AA বাবা এইটুক জানলেন, তাই afer যান Aras পেলেই ৷ সব ধকল মায়েব উপর দিয়ই wai শত শ্রভাণ সভিযোগে জ্বলছে, ছেলেমোায়াদের কিছু আন্দারের কথা সেই তাতের উপর ঘি-এর মত ছিটিয়ে পড়: cafe থেকে আগুন "লকলকিয়ে ওঠে। বড়দা শঙ্কর বাড়িতে পা দিয়ে মাযের ওই বকালকি শুনে বল ওঠে-- — চুপ ক্রাব তুমি? কাক চিলও বসতে দেবে না বাড়িতে? শঙ্করের নেশা এখন গান শেখা--ববওযাজ BA; পেশা Tea কিছুই ois) ভবিন্যতে কি করাবে তাও অজানা, তা fry ৬াবনাও বরে না! Araya) দিনরাত রেওয়াজ করা নিয়েই Ae থাকে। বী হাতে রষীন ape কোন খা সাহেলের কাছে are: বেঁধে সাক্ারেদ হায়েছে। পরনে COI পাঞ্জাবিটা খুলে হ্যাঙ্গারে টাঙ্গিয়ে রাখে যেন গিলের ভাচটুকুও নষ্ট না হয়। সবে ধন নীলমণি, এইটি সম্বল। পায়ের চটিটা পালিশ করতে বসে। কাদম্বিলী জবাব দেয়- আমার কথাগুলোেই শুনতে পাস না? শঙ্কর জোরে জোরে পালিশ বুলোতে থাকে। বলে ও-- --উদ্ধ, বাবা শুনবো না? সাধা গলা। উদারা মুদারা ছেড়ে তারায় গিটকিরি--_সপাট তান করছো। এইবার থেয়ালের রেওয়াজ কারো মাদার। দিনে চারটি ঘণ্টা ব্যাস! .... গঙ্গুবাঈ হাংগল। জ্বলে ওঠে কাদাম্বনী ছেলের কথায়, কি উত্তর দিতে গিয়ে থেমে গেল। ডালটা Bare পুড়ছে বোধ হয়, TH ছাড়ছে। শশব্যস্তে ঝগড়াটা আপাতত মুলতুবী রেখে রান্নাচালার দিকে ছুটলো।