শ্রীঅরবিন্দের গীতা | Sri Arabinder Gita

প্রথম অধ্যায় ৫ সার্থকতা । প্রাচীনকালে stat বৈশিষ্ট্যান্থসারে সমাজকে চারি ভাগ করা চলিত । এখন সমাজের SH বাঁড়িয়৷ যাওয়ায় প্রকৃতিগত eafiqe বাড়িয়! গিয়াছে -ফলে দে চাঁরিবর্ণ বিভাগের আর (কানও সার্থকতা নাই। তবে প্রত্যেক ব্যক্তি প্রত্যেক জাতির যে একটা প্রক্কৃতিগত বৈশিষ্ট্য আছে এবং স্বভাব নির্দিষ্ট sea দ্বারা সেই বৈশিষ্ট বিকাশ করিতে পারিলেই ca পরমার্থ লাভ হইতে পারে গীতাপ্রচারিত 'এই সত্য, HHT AK যুগেরই উপযোগী | আমাদের পূর্বপুরুষদের বুদ্ধি ও মানসিক অবস্থা হইতে আমাদের বুদ্ধি ও মানসিক অবস্থা ভিন্ন হইয়াছে। যে সত্য যে ভাবে তাহাদের নিকট প্রচারিত হইয়াছিল, উহা তাহার! যেমন বুঝিয়াছিলেন--আমাদের পক্ষে তাহা ঠিক সেই ভাবে বুঝ অসম্ভব ।--অতএব, গীতার aH একখানি ater গ্রন্থের অর্থ লইয়| যে মতভেদ হইবে তাহাতে বিশ্মিত হইবার কিছু বাই। গীতাকে aaa কত বিভিন্ন ভাষ্য, বিভিন্ন fe রচিত হইয়াছে এবং আজও হইতেছে ইহা হইতে বুঝা যায় যে গীতা কথিত দার্শনিক তথ্য সমুহের ঠিক অর্থ বোঝা এখন আর সম্ভব নহে। তবে, কিনের জন্য আমরা গীতা পড়িব ? দর্ন-শাস্ক শিক্ষ ও আলোচনা করিবার নিমিত্ত গীতা পাঠের কোন বিশেষ আবশ্যকতা নাই | যে সকল সত্য শুধু বুদ্ধিগম্য নহে-_-যোগলবন্ধ দৃষ্টিতেই যেগুলি জানিতে পারা যায়--যাহা হইতে মানুষ আধ্যাত্মিক জীবন গঠনে অনেক সহায়তা পাইতে পারে--এইরূপ সত্যসমূহের সন্ধান গীতার fowa আছে এবং এই সকল সত্য বর্তমান ভাব ও ভাষার ভিতর দিয়া প্রচার করাই গীতা- আলোচনার উদ্দেশ্য হওয়৷ উচিত ।-_মানুষ বুদ্ধির চালনায় জগত্তত্র সম্বন্ধে ধত প্রশ্ন, যত ATT! তুলিতে পারে গীতার মধ্যে মে সকলের সমাধান