ভারতের অর্থনৈতিক ইতিহাস [সংস্করণ-২] (১৭৫৭-১৮৩৭) | Bharater Arthanaitik Itihas [Ed. 2nd] (1757-1837)

ভূ-দম্পত্তির এলাকাকে যেহেতু ‘AR’ বলে, সেই FT উত্তর ভারতে যে-বন্দোবস্ত হয়, তা মহলওয়ারি বন্দোবস্ত নামে পরিচিত ।” এ বন্দৌোবস্তও চিবস্থায়ী হল না। ১৮৩৩-এ cafes এ ব্যবস্থাব কিঞ্চিৎ রদ ae ঘটান । ( ১৮১৫-২২, একাদশ অধ্যায় ) ২৪শে ফেব্রুয়ারী, ১৮০০ সালে তৎকালীন deta জেনাত্রেল লর্ড ওয়েলেসলী জনসাধারণের অবস্থা এবং তাদের কৃষি ও পণ্য উৎপাদন সম্পর্কে অর্থ নৈতিক অনুসন্ধানের উদ্দেশ্যে দক্ষিণভারত ভ্রমণের জন্য মেডিক্যাল অফিসার ডাঃ ফ্রান্সিস বুকানানকে নির্দেশ cra i ডাঃ বুকানান মাদ্রাজ অঞ্চল থেকে ভ্রমণ শুরু করে কর্ণাটক, মহীশুর, কোয়েম্বাটুর, মালাবার ও কানাড়া পযন্ত যান। তাঁর রোজনামচাটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ। তিনি সমস্ত জায়গায় চরম দ।রিদ্র্য দেখেছিলেন। ভূমি-রাজস্বের অত্যধিক চাপ, স্থানীয় উন্নয়নমূলক কাজ থেকে সরকারের মরে আসা এবং ঘনঘন যুদ্ধাবগ্রহের ফলে প্রবল দারিদ্র্য বিরাজ করছিল একদা সম্পদশালিনী দক্ষিণভারতের এ অঞ্চলগুলিতে । (১৮০০, দ্বাদশ অধ্যায় ) ডাঃ বুকানান সাত বছর ( ১৮০৮-১৮১৫) ধরে বঙ্গদেশ ও উত্তর ভারতের জেলাগুলি ভ্রমণ করেন । পাটনা শহর ও বিহার জেলা ভ্রমণ করার সময় তিনি ধানকেই উল্লেখযোগ্য ফসল হিসেবে দেখেছিলেন । গম-যব ছাড়া সমস্ত প্রকার ডাল ও অন্যান্য শ!কসন্তি উৎপন হতো । আলু-আখ-তামাক-পান-নীল ও কুস্মুমের চাদ ছিল। জমির মালিক খাজনা] পেত খরচ-খরচার উপরে Caray অর্ধেক | কিন্তু জমির সেচব্যবস্থ জমিদারদেরই দেখতে হতো। স্ত্তাকাটা ও qaqa ছিল গুরুত্বপূর্ণ জাতীয় শিল্প। তাছাড়া ছিল Fe Series, চামড়ার ste, CRAG, CATAL ও রূপার কাজ, পাথর, মুৎ পাত্র, রাজমিস্ত্রীর কাজ, চুন উৎপাদন, কাপড় রাঙানো, Sx] তৈরী, সোনা ও রূপার জরির কাজ Serf" বাণিদ্য চালাতে Aafia ব্যাপারির।। পাটনা থেকে মাল চালান যেত কলকাতায় নৌকায় । AIR জেলায় ধন উৎপাদন হতে বেশী । তাছাড়া ছিল তাঁতের কাজ । জমিদারদের ঘাড়ে রাজস্বের চাপ ছিল অত্যন্ত বেশী seq কাগজ, WHY, তেল, লবণ, মদ তৈরী হতো সাহাবাদে। আতিথেয়তা লক্ষণীয়ভাবে ছিল। ভাগলপুর জেপায় শস্য হিসেবে উল্লেখযোগ্য ছিল ধান । SID চাষও feat | State eel তুলোর চাষ। সেচব্যবস্থা পরিচাণন| করতে জমিদারের, খাজনা ছিল প্রায় ৫০ শতাংশ Cw কাটা ছিল ব্যাপকতাবে। স্থতোকাটুনির সংখ্যাও ছিল অনেক। বেলোয়ারি চুড়ি, চামড়া পাকা করার বাজ, লোহার কাজ প্রভৃতি নানা ধরনের শিল্পকর্ম ছিল। এখানেও বলিয়া] ১৮