স্মৃতির শেষ পাতায় [সংস্করণ-১] | Smritir Shesh Patay [Ed. 1st]

স্থতির শেষ পাতায় ¢ ae মকিঞ্চন মন্ত্রে দীক্ষাই যে ভগবৎপ্রাপ্তির একমাত্র ty এ-সত্যটি হুয়ত আমি বিশ্বাস [করতে পারতাম না যদি না- (১) রামক্বষ্কথামৃত আমার শিশুবুকের তারে বেজে উঠত; (২) “Sa? ও স্বামী ব্রম্মানন্দের আশীর্বাদ্ধে আমার নবজন্ম হ”ত-_তর্ক ছেড়ে জিজ্ঞাসার কোঠায় উত্তীর্ণ হয়ে। , *নবজন্ম বৈ কি--একশোবার | cacy কি আমার সংশয়ী মনও এমন আচম্কা ara উঠত তাদের কথায়, চাহনিতে, স্ষে হস্পর্শে_-আমার বুকের বীণায় বেঞ্জে উঠত রামপ্রসাদের একটি অপূর্ব উপলব্ধি : “না জেনে নাম--শুনে কানে, মন গিয়ে তায় লিপ্ত হ'ল !” এ-দুই মহাপুরুষের কথা আমি অন্যত্র বলেছি একাধিক বার। কিন্তু এদ্বের কণ্ঠে আমার আকুল AST কী অভয়বাণী শুনেছিল তার কি কোনো সত্যি খবর আমি রাখি, যখন জানি না-_দাধুর রূপাশিন কী ভাবে তারণ করে ? সুধু এইটুকু বলতে পারি যে, তারা একান্ত অপ্রত্যাশিত ভাবেই আমার কাছে এসেছিলেন ঠাকুরের প্রেমদূত Ver “ala” আমাকে Gee দ্বিয়েছিলেন সাধুদের মহাবাণীর Saat রাখতে । স্বামী satay States বলেছিলেন--ঠাকুরের রূপা আমাকে ঘিরে আছে এ তিন স্বচক্ষে দ্বেখেছেন তার সমাধিতে | * তারপরে Aa সারদামণির দর্শন পাই --তিনি আশীর্বাদও করেছিলেন । Cie কি অভয় নয়? অতঃপর পড়ি' স্বামী বিবেকানন্দের ঘোষণা ( ভর্তৃহরির বৈরাগ্য শতকের +) যে “বৈরাগাম্‌ এবাভয়ম্‌*--সংসারে বৈরাগ্য ছাড়া কিছুই আমাদের অভয় দ্বিতে পারে না। বৈরাগ্য বলতে অনেক কথাই মনে জাগে । বৈরাগ্যের ভাবাহষঙ্গে নানা পথে সঃ দুলে উঠত। আমি ছিলাম ZR বালক, FST ছাত্র ও জনপ্রিয় গায়ক কৈশোর থেকেই । জীবনে আসক্তি ছিল আমার প্রবল। যা কিছু দর্শনীয় ceca মন দুলে উঠত, শ্রব্নীয় শুনে প্লাণ উজিয়ে উঠত, অভাবনীয় চাক্ষুষ করে অন্তর চমকে উঠত- যথা, পিতৃদেব ও তাঁর নানা মনীষী বন্ধুর দীপ্ত ব্যক্তিরূপ, নানা গায়ক গায়িকার গান, সর্বোপরি মহাজনদ্বের আশিস-"পর্শ। মুখ্যতঃ, কবি-শিল্পী, গায়ক-গায়িকা, ও মহাত্মাদের চুম্বকশক্তি--এই তিনটির আকর্ষণ আমার মনপ্রাণকে নিয়ে যেন ছিনিমিনি AS) তাই্‌ আমি স্বভাবে বৈরাগী ছিলাম না--মানতেই হবে। জীবনের বহুমুখী ব্বিকাশের প্রতি কীর্িসৌধ তথা আলোকষস্তম্ভতই আমার যনকে দোলা দ্বিত; উত্তর জীবনে আমি যাদের ছবি একেছি আমার স্বতিচারণে তথা উপন্তাসে ও রমস্তাসে । কিন্তু তবু বলব-_জীবন যেমন আমাকে Bias তেমনি প্রতিহতও করত। একদিকে